ইতিহাসের পাতায় মুক্তাগাছা রাজবাড়ি
ইতিহাসের পাতায় মুক্তাগাছা রাজবাড়ি এ নিয়ে অ্যালবাম।
-
ময়মনসিংহ জেলায় যে কয়টি রাজবাড়ি আছে, তার মধ্যে মুক্তাগাছা রাজবাড়ি অন্যতম। ১৭২৫ সালে শ্রীকৃষ্ণ আচার্য্য জমিদারিটি প্রতিষ্ঠা করেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুর্শিদ কুলি খাঁর কাছ থেকে শ্রীকৃষ্ণ আচার্য্য তার কৃতিত্বের পুরস্কার স্বরূপ বিনোদবাড়ির জমিদারি পান। মুক্তাগাছার আগের নাম ছিল ‘বিনোদবাড়ী’। ছবি : মাহবুব আলম।
-
মুক্তাগাছার জমিদারের পূর্বপুরুষরা ছিলেন বগুড়ার অধিবাসী। জমিদার শ্রীকৃষ্ণ আচার্য্য প্রথম বগুড়া থেকে নৌকাযোগে ব্রহ্মপুত্র পাড়ি দিয়ে ময়মনসিংহে আসেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন এই জমিদারবাড়িটি এখন ভগ্নপ্রায়, তবুও সগর্ভে জানান দিয়ে যায় আমাদের ঐতিহ্যকে। বহু বছর কেটে গেছে, মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি হারিয়েছে আগের সেই ঐশ্বর্য, কোনোভাবে টিকে আছে যেন। বর্তমানে এ বাড়িটির সংস্কার কাজ চলছে। ছবি : মাহবুব আলম।
-
বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ির সংস্কারের কাজ করছে। ছবি : মাহবুব আলম।
-
রাজবাড়ির সামনে গেলেই চোখে পড়বে ধূসর দরজা। একসময় এই দরজাটিই ছিল সিংহ দরজা, যা সময়ের পরিক্রমায় পরিণত হয়েছে একটি ভগ্ন দরজায়। ছবি : মাহবুব আলম।
-
প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মুক্তাগাছায় পর্যটকরা আসছেন। এখানে এসে তারা ইতিহাসের পুরোনো দিনে ফিরে যান। ছবি : মাহবুব আলম।
-
রাজবাড়ির মূল ফটক বা সিংহ দরজা দিয়ে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে বেশ কিছু খালি ফোকর। সেখানে ছিল সিমেন্ট, চিনামাটি ও মূল্যবান পাথরে তৈরি সিংহ। ছবি : মাহবুব আলম।
-
এই রাজবাড়ির ভেতরে আরো আছে জমিদারের মায়ের ঘর, অতিথি ঘর, সিন্দুক ঘর। এ সিন্দুকের ঘরেই জমিদারের সোনাদানা, টাকা-পয়সাসহ অন্যান্য মূল্যবান জিনিস জমা থাকত। ছবি : মাহবুব আলম।