এ যেন সবুজ ঘসের বিছানা
দৃষ্টি যতদূর যাবে, শুধু সবুজের সমারোহ। এ যেন সবুজ ঘাসের বিছানা। কেউ চাইলে বিকেলের মিষ্টি রোদে সবুজ ঘাসে বসে সাগরের পানিতে পা ভিজিয়ে চুপচাপ সময় কাটাতে পারেন দীর্ঘক্ষণ। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
লাল কাঁকড়ার দৌড়াদৌড়ি আর সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখতে দেখতে হারিয়ে যেতে পারেন কল্পনার সাগরে। মনোমুগ্ধকর এ স্থানের নাম ‘গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকত’।
-
অপূর্ব এ সমুদ্রসৈকতের অবস্থান চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায়।
-
গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকতের কারণে নতুন করে এ উপজেলায় পর্যটক বাড়ছে।
-
প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক ভিড় করছেন গুলিয়াখালী সৈকতে।
-
স্থানীয়রা জানান, ২০১৪ সালের পর থেকে গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকতে পর্যটক আসতে শুরু করেন। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) একদল শিক্ষার্থী সৈকতে বেড়াতে এসে ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেন। এরপর গুলিয়াখালীর সৌন্দর্যের কথা চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে, বাড়তে থাকে পর্যটক।
-
২০২২ সালের ১০ জানুয়ারি গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকতকে পর্যটন সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করে সরকার। উপকূলীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ২৫৯ দশমিক ১০ একর জায়গার সৈকতটিকে পর্যটন স্পট হিসেবে স্বীকৃতি দেয় বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। ফলে সৈকতটি এখন পর্যটন স্পট হিসেবে সরকারিভাবে স্বীকৃত।
-
গুলিয়াখালী সৈকতে দর্শনার্থীদের জন্য শৌচাগার, দোকানপাট গড়ে তোলা হয়েছে। বেড়িবাঁধের পাশে আছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও।