মহাবিপৎসংকেতেও সৈকত ছাড়ছেন না পর্যটকরা
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ রিমাল। রিমালের প্রভাবে দেশের ১৬ জেলায় ৮ থেকে ১২ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
-
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দেশের প্রায় প্রতিটি বিভাগে বৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এরই মধ্যে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর এবং কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ৯ নম্বর মহাবিপৎ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
অন্যদিকে, রিমালের প্রভাবে ইতোমধ্যে কক্সবাজার সৈকত ও উপকূলে পানির উচ্চতা বেড়েছে। ঢেউ উপচে পড়ছে তীরে। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
রিমালের এ তীব্রতা দেখতে সৈকতের তীরে ভীড় জমিয়েছেন কক্সবাজারে অবস্থান করা পর্যটক ও দর্শণার্থীরা। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
বেলাভূমির লাবণী, সী-গাল, সুগন্ধা, ওশান বিচ ও কলাতলী পয়েন্টে শত শত পর্যটক আবাল-বৃদ্ধ-বণিতার উপস্থিতি লক্ষ্যকরা গেছে। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
টানা কয়েক মাস তীব্র তাপদাহে ভোগা স্থানীয়রা একটু শীতলতার আশায় এবং ঘূর্ণিঝড় রিমালের তীব্রতা দেখতে সৈকতের তীরে এসেছেন। পাশাপাশি অনেক পর্যটকও এসে তাদের সাথে যোগ দিয়েছেন। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
বিপদ বোঝাতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাল পতাকা টাঙানো হয়েছে। এরপরও নির্দেশনা না মেনে সৈকতে নেমেছেন অনেকে। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
অনেকে উপচে পড়া ঢেউয়ের সাথে মিতালি গড়ে গোসলে নামছে। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
অপরদিকে পর্যটক ও দর্শণার্থীদের নিরাপদ স্থানে উঠে আসতে তাগাদা দিচ্ছেন জেলা প্রশাসনের বীচকর্মী ও সৈকতে কাজ করা লাইফগার্ড কর্মীরা। ছবি: সায়ীদ আলমগীর
-
পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেকে এক স্থানে বাধা দিলে অন্য স্থান দিয়ে নামছেন। ছবি: সায়ীদ আলমগীর