সূর্যমুখীর হাসি
দূর থেকে দেখে মনে হবে বিশাল হলুদ গালিচা বিছিয়ে রাখা হয়েছে। তবে কাছে গেলে চোখে পড়বে বাতাসে দুল খাচ্ছে হাজারো সূর্যমুখী ফুল।
-
এবার পটুয়াখালীর বিস্তীর্ণ জমিতে সমন্বিত পরিকল্পনায় সূর্যমুখী আবাদ করেছেন কৃষকরা। আবাদ থেকে শুরু করে পরিচর্যা, ফসল সংগ্রহ, মজুত, তেল উৎপাদন, তেল ও খৈল বাজারজাতকরণেও কৃষকেরা দলবদ্ধ হয়ে কাজ করছেন। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
বিগত বছরের চেয়ে এবার এসব সূর্যমুখী চাষে কৃষকেরা অনেক বেশি লাভের মুখ দেখছেন। পটুয়াখালী ‘পল্লী প্রগতি সমিতি’ নামে একটি স্থানীয় এনজিও কৃষকদের এই কাজে সার্বিক সহযোগিতা করছে। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
জানা যায়, পটুয়াখালী সদর উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের শিয়ালী গ্রামে এবার ১২০ বিঘা জমিতে একসাথে সূর্যমুখী আবাদ করেছেন ৩৪ জন কৃষক। তাদের সংগঠিত করে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে উন্নতমানের বীজ ও জৈবসার (ভার্মি কম্পোস্ট)। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
আবহাওয়া ভালো থাকায় এবং সঠিক পরিচর্যার কারণে বিগত বছরগুলোর চেয়ে এবার ফলনও হয়েছে ভালো। তাই তো কৃষকদের মুখে এখন আনন্দের হাসি। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, সূর্যমুখী চাষে কৃষকদের ঝুঁকি অনেকটা কম। বিশেষ করে এটি লবণাক্ত এবং তাপসহিষ্ণু হওয়ায় অনেক অনাবাদি জমিতেও এখন সূর্যমুখী চাষ করা সম্ভব। বর্তমানে প্রতি লিটার সূর্যমুখী তেল ৩৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সূর্যমুখী বীজের মানের ওপর বিবেচনা করে প্রতি কেজি সূর্যমুখী বীজ ৯০ থেকে ১০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ