সরিষাবাড়ীতে মরুভূমির ‘সাম্মাম’ চাষে তরুণের চমক
সুস্বাদু ফল সাম্মাম। এটি মূলত উচ্চ ফলনশীল ফল। দেখতে অনেকটা বেল কিংবা বাতাবি লেবুর মতো হলেও ভেতরে রসালো তরমুজের মতো। প্রথমবারের মতো নতুন জাতের এ ফল চাষে সাড়া ফেলেছেন তরুণ উদ্যোক্তা তারিকুল ইসলাম তারেক। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন
-
তারিকুল জামালপুরের সরিষাবাড়ী পৌরসভার সাতপোয়া দক্ষিণ পাড়া গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে। তিনি সরিষাবাড়ী অনার্স কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। পড়াশোনার পাশাপাশি ইউটিউব দেখে তিনি এটি চাষাবাদে উদ্যোগী হয়েছেন। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন
-
উপজেলা কৃষি অফিস জানায়, মধ্যপ্রাচ্যে বেশ জনপ্রিয় ফল ‘সাম্মাম’, যা বাংলাদেশে ‘রকমেলন’ নামেও পরিচিত। মরুভূমির ফল হলেও এখন এটি দেশের মাটিতেও চাষ হচ্ছে। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন
-
মালচিং পদ্ধতিতে সাম্মাম চাষ করা হয়। চারা রোপণের ৬০-৭০ দিনে এ ফল সংগ্রহ করা যায়। একটি পরিপক্ব সাম্মামের ওজন প্রায় ২ থেকে আড়াই কেজি হয়ে থাকে। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন
-
এছাড়া খুবই সামান্য পরিমাণে সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে কম খরচে বেশি ফলন আসে। তাই তরুণ উদ্যোক্তারা দিনদিন এটি চাষাবাদে ঝুঁকে পড়ছেন। এতে দেশের বেকার সমস্যা দূরীকরণের পাশাপাশি দেশের কৃষি বিভাগ এগিয়ে যাচ্ছে। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন
-
উদ্যোক্তা তারিকুল ইসলাম তারেক বলেন, ইউটিউব দেখে এটি চাষে উদ্বুদ্ধ হই। ৪ শতক জমিতে ৪-৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রথমবারে ফলনও ভালো হয়েছে। বর্তমান বাজারমূল্যে প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক টাকার ফল বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন
-
কৃষি বিভাগের নিয়মিত পরামর্শে দিনদিন আগ্রহ বাড়ছে। ছাত্রাবস্থায় কাজ করছি তাই স্বল্প সুদে ঋণ চাইছি। এতে ভবিষ্যতে বড় পরিসরে চাষাবাদ করতে পারবো। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন