খরা ও তাপদাহে ঝরে যাচ্ছে লিচুর গুটি
পাবনার ঈশ্বরদীতে প্রচণ্ড খরা ও তাপদাহে লিচুর গুটি ঝরে যাচ্ছে। কীটনাশক স্প্রে ও সেচ দিয়েও গুটি ঝরা রোধ করা যাচ্ছে না। প্রতিটি গাছের ৪০-৫০ ভাগ গুটি ঝরে গেছে। ফলে লিচুর ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
-
আর মাত্র ২০ দিনের মধ্যেই মোজাফ্ফর জাতের দেশি লিচু পাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এবার প্রচণ্ড খরায় লিচুর গুটি শুকিয়ে যাওয়ায় আকার ছোট হতে পারে। একই সঙ্গে নির্ধারিত সময়ে লিচু না পাকার আশঙ্কাও করছেন চাষিরা। ছবি: শেখ মহসীন
-
রসালো ও সুস্বাদু লিচু উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত ঈশ্বরদীতে বৈশাখের মাঝামাঝিতে গাছে মুকুল আসে এবং চৈত্র মাসে মুকুল থেকে লিচুর সবুজ গুটি দেখা যায়। এখন লিচু গাছের দিকে তাকালেই চোখে পড়ে মার্বেলের মতো সবুজ গুটি। ছবি: শেখ মহসীন
-
এ গুটি বড় হয়েই লালচে রং ধারণ করবে এবং পাকতে শুরু করবে। কিন্তু এ বছর প্রচণ্ড দাবদাহে লিচুর এসব সবুজ গুটি ঝরে পড়ছে। ছবি: শেখ মহসীন
-
এ বছর প্রতিটি গাছে রেকর্ড পরিমাণ মুকুল এসেছিল। মুকুল থেকে গুটিও বেশ ভালো হয়েছিল। তাই এবার চাষিরা লিচুর ভালো ফলনের আশায় বুক বেঁধেছিলেন। ছবি: শেখ মহসীন
-
কিন্তু গত ২৮ মার্চ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত অনাবৃষ্টি ও টানা তাপদাহে লিচুর গুটি ঝরে পড়ছে। তাই লিচু চাষিদের স্বপ্নভঙ্গের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ছবি: শেখ মহসীন
-
লিচু গাছের নিচে মার্বেল আকারের শত শত লিচুর সবুজ গুটি ঝরে পড়ে আছে। ছবি: শেখ মহসীন
-
চাষিরা কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী লিচু বাগান পরিচর্যা ও কীটনাশক ব্যবহার করছেন। কিন্তু তীব্র তাপদাহের কারণে কিছুতেই আটকানো যাচ্ছে না লিচুর গুটি ঝরা। প্রতিদিন অস্বাভাবিকভাবে গুটি ঝরেই যাচ্ছে। ছবি: শেখ মহসীন