অপরূপ সৌন্দর্যের মিরসরাই
বন্দি জীবন থেকে ছুটি পেলে কার না মন চায় একটু ঘুরে বেড়াতে। আর তা যদি হয় ঈদের ছুটি তাহলে তো কথা নেই। তাই এবারের ঈদের ছুটিত বেড়াতে যেতে পারেন পর্যটন স্পটের লীলাভূমি খ্যাত চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে।
-
পাহাড়-সমুদ্র বেষ্টিত এই উপজেলার বিভিন্ন পর্যটন স্পট যেন সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষায় রয়েছে পর্যটকদের বরণ করতে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
এখানে রয়েছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক মহামায়া সেচ প্রকল্প, দেশের ৬ষ্ঠ সেচ ও প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প মুহুরি প্রজেক্ট, আট স্তর বিশিষ্ট জলপ্রপাত খৈয়াছড়া ঝরনা, রূপসী ঝরনা। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
আরও আছে বাওয়াছড়া প্রকল্প, বোয়ালিয়া ঝরনা, নাপিত্তাছড়া ঝরনা, ডোমখালী সমুদ্র সৈকত, হিলসডেল মাল্টি ফার্ম, আরশিনগর ফিউচার পার্ক ও মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলের বসুন্ধরা পয়েন্ট। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
ঈদের ছুটিতে প্রকৃতির অতি কাছাকাছি যে যেতেই হবে। অপার সৌন্দর্যমন্ডিত প্রকৃতির সঙ্গে এবার ঈদে তাই এখানকার মুখরিত জনপদ হয়ে উঠবে আরও মুখর। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
মিরসরাইয়ের ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের মধ্যম ওয়াহেদপুর বাওয়াছড়া পাহাড়িয়া এলাকায় যুগ যুগ ধরে ঝর্ণা প্রবাহিত হচ্ছে। সবুজ শ্যামল পাহাড়িয়া লেকে পাখিদের কলতানে আবাল, বৃদ্ধ, বণিতা সকলের পরান জুড়িয়ে যাবে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বড় কমলদহ বাজার থেকে থেকে ২ কিলোমিটার পূর্ব দিকে অবস্থিত এ ঝর্ণা দেখতে প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এ স্থানে ছুটে আসে শত শত পর্যটক। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
প্রকৃতির আরেক নাম মুহুরি। যেখানে আছে আলো-আঁধারের খেলা। মুহুরির চর, যেন মিরসরাইয়ের ভেতর আরেক মিরসরাই। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
চিকচিকে বালিতে জল আর রোদের খেলা চলে সারাক্ষণ। সামনে পেছনে, ডানে-বামে কেবল সৌন্দর্য আর সুন্দরের ছড়াছড়ি। মুহুরির প্রকৃতির ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত স্মৃতিরা যেন হারিয়ে যাওয়ার নয়। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
বায়ান্ন বাঁকের বড়দারোহাট-বেড়িবাঁধ সড়ক অতিক্রম করে দেখা মিলবে বিশাল সমুদ্র সৈকতের। শোনা যাবে সাগরের গর্জন। দখিনা মিষ্টি হাওয়ায় শরীর টা শীতল হয়ে যাবে। উত্তরে দুচোখ যতটুকু যাবে দেখা মিলবে সৈকতের, দক্ষিণে কেওড়া গাছের সবুজ বাগান। পশ্চিমে শুধু সাগর আর সাগর। ঘাটে রয়েছে সারি সারি ডিঙ্গি নৌকা। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
দূর থেকে দেখা যায় প্রায় পাহাড়সম বাঁধ। উভয় পাশে শুধু পাহাড় আর পাহাড়। বাঁধের ধারে অপেক্ষমাণ সারি সারি ডিঙি নৌকো আর ইঞ্জিনচালিত বোট। ১১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের লেক কেবল সুভা ছড়ায়। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্যের আরেক নাম বড় কমলদহ রূপসী ঝর্ণা। দুই পাশে সুউচ্চ পাহাড়। সাঁ সাঁ শব্দে উঁচু পাহাড় থেকে অবিরাম শীতল পানি গড়িয়ে যাচ্ছে ছড়া দিয়ে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
প্রকৃতির নান্দনিক তুলিতে আঁকা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছে দেশের ভ্রমণ পিয়াসী মানুষ। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি সেতুবন্ধন করে, সবুজের চাদরে ঢাকা বনানী রূপের আগুন ঝরায়, যেখানে প্রকৃতি খেলা করে আপন মনে, ঝুম ঝুম শব্দে বয়ে চলা ঝরনাধারায় গা ভিজিয়ে মানুষ যান্ত্রিক জীবনের অবসাদ থেকে নিজেকে ধুয়ে সজীব করে তুলছে খৈয়াছড়া ঝরনায়। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন