ক্যাপসিকামে স্বপ্ন বুনছেন চরাঞ্চলের কৃষকরা
ক্যাপসিকাম ক্ষেতে পোকা-মাকড়ের তেমন আক্রমণ না হওয়ায় তেমন পরিশ্রমও করতে হয় না। কম খরচে অধিক লাভজনক ক্যাপসিকাম চাষ। আর তাই এ ফসল চাষে ঝুঁকছেন ভোলার বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলে কৃষকরা।
-
জানা যায়, ভোলার বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলে প্রতি বছরই বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ হয়। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অসময়ে বৃষ্টি ও জোয়ারের পানি হানা দেয় ক্ষেতে। এতে বেশিভাগ সময়ই লোকসান গুনতে হয় কৃষকদের। তাই এবার বেশিরভাগ কৃষকই ক্যাপসিকাম চাষে ঝুঁকছেন। ছবি: জুয়েল সাহা বিকাশ
-
তাছাড়া ক্যাপসিকাম চাষের খরচও অন্যান্য ফসলের তুলনায় কম। এতে পোকা-মাকড়ের আক্রমণও কম হয়। ছবি: জুয়েল সাহা বিকাশ
-
চরাঞ্চলের কৃষকরা জানান, তারা আগে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করতেন। কিন্তু জোয়ারের পানি, লবণাক্ত পানি ও বৃষ্টির পানির ক্ষতির কারণে তাদের তেমন একটা লাভ হতো না। এজন্য তারা চরে অন্যান্য কৃষকদের দেখাদেখি এ বছর ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন। কম খরচ ও কম পরিশ্রমে ক্ষেতে ব্যাপক ফলন পাওয়া যায়। এ পর্যন্ত তারা প্রত্যেকে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকার ক্যাপসিকাম বিক্রি করেছেন। ছবি: জুয়েল সাহা বিকাশ
-
আগে মাঝের চর ও মদনপুর চরে এক থেকে দেড়শ কৃষক ক্যাপসিকাম চাষ করলেও এ বছর চাষ করেছেন ৮০০-৯০০ কৃষক। ছবি: জুয়েল সাহা বিকাশ