শার্শায় পতিত জমিতে চাষ হচ্ছে স্ট্রবেরি
যশোরের শার্শায় পতিত জমিতে বিদেশি ফল স্ট্রবেরি বাণিজ্যিকভাবে চাষ করে সফলতা পেয়েছেন কৃষি উদ্যোক্তা রজিন আহম্মেদ রঞ্জু। অপ্রচলিত ও উচ্চমূল্যের ফল হওয়ায় এটি এখন লাভজনক চাষে পরিণত হয়েছে।
-
কৃষি উদ্যোক্তা রঞ্জু প্রথমবারের মতো মাত্র ১৪ শতক জমিতে ২ হাজার ৩০০ চারা রোপণ করেছেন। জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে এসব গাছে ফুল আসতে শুরু করে। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে সাদা ফুল, সবুজ ফল আর পাকা টকটকে লাল স্ট্রবেরি। স্ট্রবেরি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ফল হওয়ায় দেশের বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
জমি থেকে স্ট্রবেরি উত্তোলনের শুরুর দিকে স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৪০০ টাকা। চাষে খরচ হয়েছে ৫০-৬০ হাজার টাকা। প্রতি সপ্তাহে ২০-২৫ কেজি পর্যন্ত ফল হারভেস্ট করা হয়। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
রজিন আহমেদ রঞ্জু নতুন ফসল চাষের জন্য এলাকায় বেশ পরিচিত। এবার কৃষি অধিদপ্তরের পরামর্শ ও ইউটিউব দেখে তিনি চাষ করেন আমেরিকান ফেস্টিভ্যাল জাতের স্ট্রবেরি। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
সবুজ পাতার মাঝে যেন শোভা পাচ্ছে লাল রঙের সমারোহ। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
গন্ধ, বর্ণ ও স্বাদে আকর্ষণীয় এ ফল, ফলের রস, জ্যাম, আইসক্রিম, মিল্ক শেক এবং অনেক খাদ্য তৈরিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। শিল্পায়িত খাদ্য তৈরিতে স্ট্রবেরির সুগন্ধ ব্যবহৃত হয়। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
প্রথমবারের মতো স্ট্রবেরি চাষে রজিন আহমেদ রঞ্জুর সাফল্যে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে সাড়া ফেলেছে। লাল টুকটুকে রঙের স্ট্রবেরির সৌন্দর্য দেখতে প্রতিদিনই আসছেন উৎসুক মানুষ। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
অনেকে কিনছেন, কেউবা আবার নিচ্ছেন চাষের পরামর্শ। এলাকার কৃষকেরা বলছেন, অন্য চাষের চেয়ে লাভ বেশি হাওয়ায় চারা পেলে তারাও চাষ করবেন স্ট্রবেরি। ছবি: মো. জামাল হোসেন
-
শার্শা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দীপক কুমার সাহা বলেন, উপজেলায় ২৫ শতাংশ জমিতে স্ট্রবেরি চাষ হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে এ ফল চাষে কোনো প্রণোদনা নেই। তবে আমরা কৃষকদের অন্য সব পরামর্শ দিয়ে থাকি। মাঠ পর্যায়ে কৃষি অফিসের কর্মীরাও প্রতিনিয়ত চাষিদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছি। ছবি: মো. জামাল হোসেন