ছবিতে ডোমখালী সমুদ্রসৈকত
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ডোমখালী উপকূলীয় বনাঞ্চল ও সমুদ্রসৈকত। সবুজের সমারোহ মিলে এক অপার সৌন্দর্যের নীলাভূমি। এখানে প্রতিদিনই দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ছুটে আসছেন ভ্রমণপিপাসু মানুষ।
-
দুপুর গড়িয়ে বিকেলের শুরুতে মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। বিশেষ করে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে (শুক্র ও শনিবার) পর্যটকের ভিড় যেন দ্বিগুন হয়ে যায়। তবে সুপার ডাইক নির্মাণ কাজের জন্য যাতায়াতে কিছুটা ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর প্রতিষ্ঠার কারণে এখানে সুপার ডাইক বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
সাহেরখালী ইউনিয়নের ডোমখালী থেকে গজারিয়া পর্যন্ত এতে বাঁধ ঘেঁষে জেগে ওঠা চর ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় বিশাল এলাকা এখন পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। প্রায় চার কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দৃষ্টিনন্দন সাগরপাড়ে মানুষের আনাগোনা চোখে পড়ার মতো। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
পশ্চিম দিকে যতদূর চোখ যায় ততদূরই দেখা মিলবে অথৈ সাগর। আর ঘাটে বাঁধা রয়েছে সারি সারি ডিঙ্গি নৌকা। জেলেরা কেউ মাছ ধরে সাগর থেকে ঘাটে ফিরছে, আবার কেউ সাগরে যাচ্ছে। কেউ বা পর্যটকদের নিয়ে নৌভ্রমণে ছুটচ্ছেন। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
এমন নৈসর্গিক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখার জন্য সেখানে প্রতিদিন ছুটে যাচ্ছেন অসংখ্য ভ্রমণপিপাসু মানুষ। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
দেখতে অনেকটা পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের মতো এই ডোমখালী সমুদ্রসৈকত। নতুন নির্মিত বেড়িবাঁধ জুড়ে সবুজের সমারোহ, পাখিদের কোলাহল, কিছুদূর পর পর সাগরের সঙ্গে মিশে যাওয়া ছোট ছোট খালের অবিরাম বয়ে চলা, বাঁধের পূর্বে গ্রামীণ জনপদ আর দক্ষিণে সাগরের কোল জুড়ে ম্যানগ্রোভ বন। এসব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হবে যে কেউ। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
বিস্তৃত চরজুড়ে কেওড়া গাছের সমহার। আছে হরেক রকমের বৃক্ষ। পথে পথে দেখা মিলে সামুদ্রিক বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের যে কোনো স্থান থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বড়দারোগাহাট নেমে সিএনজিচালিত অটোরিকশা যোগে একেবারে সাগরপাড়ে যাওয়া যাবে। জনপ্রতি ৪০ টাকা ভাড়া নেবে। রিজার্ভ নেবে ২০০-৩০০ টাকা। এছাড়া নিজামপুর কলেজ নেমে সেখান থেকেও সিএনজি যোগে যাওয়া যাবে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
ডোমখালী সমুদ্রসৈকত এলাকায় থাকা ও খাওয়ার জন্য এখনো কোন রেস্টুরেন্ট ও আবাসিক হোটের গড়ে ওঠেনি। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
খাবারের জন্য ছোট কমলদহ বাজারের বিখ্যাত ড্রাইভার হোটেল আছে। যা ২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন