দৃষ্টিনন্দন চিত্রা হরিণ
সৌন্দর্যের জন্য চিত্রা হরিণ সবার কাছে প্রিয়। এ প্রাণীটি যেন প্রকৃতির অনন্য উপহার। সাজেদুর আবেদীন শান্তর ক্যামেরায় দেখুন চিত্রা হরিণ।
-
রাজধানীর জাতীয় চিড়িয়াখানা থেকে চিত্রা হরিণের এ ছবি তোলা হয়েছে। ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
উপমহাদেশীয় হরিণ প্রজাতিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন চিত্রা হরিণ। চিত্রা বা চিত্রল থেকে এ হরিণের নামটি এসেছে। যার অর্থ ফোঁটা বা ছোপযুক্ত। ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
চিত্রা হরিণের সাধারণত ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও ভুটানের বনাঞ্চলগুলো স্থায়ী আবাসস্থল। এছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চিত্রা হরিণ ছাড়া হয়েছে। ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
বাংলাদেশের ১৯৭৪ ও ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-২ অনুযায়ী চিত্রা হরিণ সংরক্ষিত প্রাণী। ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
চিত্রা হরিণের দেহ লালচে বাদামি লোমযুক্ত চামড়া দ্বারা আবৃত যাতে সাদা সাদা ফোঁটা দেখা যায়। গলার নিচে, পেট, লেজের নিচে ও চার পায়ের ভেতরের চামড়ার বর্ণ সাদা। হাঁটু থেকে পায়ের খুর অবধি হালকা সাদা বা ধূসর রং রয়েছে। এদের রেখা পিঠ দিয়ে লেজ পর্যন্ত চলে গিয়েছে। ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
চিত্রা হরিণ প্রধান খাদ্য ঘাস, গুল্ম আর গাছের পাতা। গাছের বাকল ও মূলও এরা খায়। সুন্দরবনের চিত্রা হরিণ মূলত কেওড়া, বাইন, গেওয়া, ওড়া, গরান, এবং কাঁকড়া গাছের ছোট চারা ও কচি পাতা এমনকি ছাল (বাকল) খেয়ে থাকে। ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
চিত্রা হরিণের প্রজননের জন্য নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে চিত্রা হরিণ বংশবৃদ্ধি করে। তবে বর্ষার পূর্বে যখন সবুজ ঘাসের সমারোহ ঘটে এবং গাছের চারা ও লতা-পাতায় বন ছেয়ে যায় তখনই বাচ্চা প্রসবের প্রকৃষ্ট সময়। ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
চিত্রা হরিণী ২১০-২২৫ দিন গর্ভধারণের পর একটিমাত্র বাচ্চা প্রসব করে। শিশু হরিণ ৬ মাস পর্যন্ত স্তন্য পান করে। ছবি: ছবি: সাজেদুর আবেদীন শান্ত