চীনে বাদুড় নিয়ে গবেষণা চালানোর চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
বাদুড় নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিল চীন। আর সেই গবেষণার জন্য অর্থ দিয়েছিল আমেরিকা। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেল। এমনিতেই বিশ্বের কিছু বিজ্ঞানীর ধারণা, চীনের উহানের কোনো গবেষণাগার থেকে করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়েছে।
-
বাদুড় নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিল চীন। আর সেই গবেষণার জন্য অর্থ দিয়েছিল আমেরিকা। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেল। এমনিতেই বিশ্বের কিছু বিজ্ঞানীর ধারণা, চীনের উহানের কোনো গবেষণাগার থেকে করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়েছে।
-
ডেইলি মেইলের রিপোর্ট অনুযায়ী, উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজি ইউন্নান থেকে এক হাজার মাইল দূরে কোনো এক গুহায় বাদুড় নিয়ে গবেষণা করছিলেন এক দল গবেষক। এই গবেষণার জন্য ৩.৭ মিলিয়ন ডলার অর্থ দিয়েছিল আমেরিকা।
-
ওই গুহায় করোনাভাইরাসের উপস্থিতি থাকার প্রমাণ মিলেছে বলেও দাবি করেছে ডেইলি মেইল। বহুদিন ধরেই গবেষকরা ওই গুহায় বাদুড় নিয়ে গবেষণা করছিলেন। ২০১৭ সাল নাগাদ গবেষণার ফলও প্রকাশ করেন গবেষকরা।
-
২০১৮ সাল নাগাদ আরও একটি গবেষণার ফল প্রকাশ করেছিলেন উহানের গবেষকরা। বাদুড়ের শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি এবং বাদুড়ই যে করোনার উৎস, সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছিল। গবেষণার জন্য বাদুড় ধরে আনা হয়েছিল চীনের কুনমিং থেকে। শুকরের খামারে করোনা ছড়ানোর বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষার জন্য বাদুড় নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছিল।
-
লন্ডনের চায়না দূতাবাস অবশ্য ডেইলি মেইল-এর এই রিপোর্ট ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে। তারা বলেছে, অতীতের কোনো গবেষণার রেকর্ড এখন তুলে ধরে এটা প্রমাণ করা যায় না যে, করোনা কোনো ল্যাব থেকে ছড়িয়েছে! তবে ডেইলি মেইল জানিয়েছে, ওই গুহায় বাদুড় শরীর থেকে করোনা তিন বছর বয়সী শুকরের শরীরে প্রবেশ করানো হয়। তারপর অন্য শুকরগুলো আক্রান্ত হয় কি না সেটে দেখা হচ্ছিল।