টাইটানিক ডুবির আসল রহস্য!
টাইটানিক ডোবার আসল রহস্য নিয়ে এই অ্যালবাম।
-
বিজ্ঞানীরা বলছেন, টাইটানিকের যাত্রার ঠিক মাস দুয়েক আগে পূর্ণ চাঁদের টানে আটলান্টিক মহাসাগরে প্রবল জোয়ার এসেছিল।
-
প্রবল জোয়ারে কারণে আটলান্টিক মহাসাগরে ভাসমান বরফে টাইটানিকের যাত্রার পথে বাধার সৃষ্টি হয়। এই জোয়ারের টানেই কঠিন বরফে গতিপথ বদলে যায়। বরফের সঙ্গে টাইটানিকের সঙ্গে প্রচণ্ড ধাক্কা লাগে।
-
যে রাত্রে টাইটানিক ডুবে যায়, সে দিন চাঁদের আলো এমন বেঁকে পড়ছিল যে আটলান্টিকের জলে সেই আলো পড়েই প্রতিসরণের সৃষ্টি হয়।
-
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই প্রতিসরণের কারণে ভেসে আসা বরফ চিহ্নিত করতে পারেননি জাহাজের ক্যাপ্টেন ও কর্মীরা। (এই বরফেই ধাক্কা লেগেছিল বলে বিজ্ঞানীদের অনুমান)।
-
কাকতালীয়ভাবে, টাইটানিকের যাত্রার ঠিক ১৪ বছর আগে মর্গ্যান রবার্টসনের বই ‘ফিউটিলিটি’তে এ রকমই একটি বিশাল জাহাজের গল্প ছিল। জাহাজের পরিণতিও লেখা ছিল সেই বইটিতে।
-
টাইটানিকের সলিল সমাধির স্মরণে একটি ক্রুজ জাহাজ তৈরি করা হয়েছে। তাতে করেই পর্যটকদের দেখাতে নিয়ে যাওয়া হয় টাইটানিকের সলিল সমাধিস্থলটি।