ভারতের শীর্ষ ধনী আম্বানী পুত্রের বিয়েতে তারকারা যেমন সাজে এসেছিলেন

অনিল আম্বানী সুট পরেন। তার স্ত্রী টিনা ফ্লুওরোসেন্ট সি গ্রিন রঙের লেহেঙ্গাতে সেজেছিলেন।

ঐশ্বরিয়া রায় বচ্চনের হালকা গোলাপি লেহেঙ্গাতে ছিল পাথরের কাজ। অভিষেক পরেছিলেন সুট-ব্লেজার। আরাধ্যার পরনে ছিল লং ফ্রক, সেটিও ডিজাইনার।

ডেভিড ধাওয়ান ও করুণা ধাওয়নের সঙ্গে এসেছিলেন বরুণ ধাওয়ানের বিশেষ বন্ধু নাতাশা। করুণা পরেছিলেন ডিজাইনার আনারকলি সুট। নাতাশার পরনে ছিল রুপালি লেহেঙ্গা।

ফ্যাশনে মাত করেছিলেন রেখা। তার সাদা পাথর বসানো শাড়ির সঙ্গে কুন্দনের গয়না দেখে চমকে উঠেছেন অনেকেই। অক্ষয় কুমার ও টুইঙ্কলের সঙ্গে তার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। টুইঙ্কলের পরনে ছিল চুমকি বসানো সালোয়ার সুট।

অর্জুন কাপুর সুটের সঙ্গে একটি হ্যাট পরেছিলেন আকাশের বিয়েতে।

শাহিদ কাপুর পরেছিলেন একটি ডিজাইনার কালো জামা। তার স্ত্রী মীরার পরনে ছিল ডিজাইনার লেহেঙ্গা ও ট্রান্সপারেন্ট পাথর-জরির নকশাদার ওড়না।

মারণ রোগের সঙ্গে লড়েছেন সোনালি বেন্দ্রে। তিনিও ফ্যাশনে কম যান না। জমকালো লাল-সোনালি সালোয়ারে দেখা গিয়েছে তাকে।

কাজল পরেছিলেন একটি পাথর বসানো সিল্কের শাড়ি। ছিল কুন্দনের গয়না আর অল্প প্রসাধনের ছোঁয়া। এত ‘সিম্পল’ সাজেই মন জয় করেছেন তিনি।

কারিশমা কাপুরের পরনে ছিল লাল সিল্কের শাড়ি। সঙ্গে ছিল লং ডিজাইনার কোট।

শিল্পা শেট্টি ও রাজ কুন্দ্রা এসেছিলেন ইনফরম্যালেই। লেহেঙ্গা শাড়ি, ক্রপ টপ ব্লাউজ, পাথরের গয়নায় শিল্পাকে ‘এলিগ্যান্ট’ লাগছিল। তিনি একটি বটুয়া নিয়েছিলেন শাড়ির সঙ্গে।

মালাইকা অরোরা পরেছিলেন জরি বসানো হল্টার নেক টপ ও লেহেঙ্গা। ওড়নাকে একটু অন্যরকমভাবে ব্যবহার করেছিলেন তিনি।

কিয়ারা আডবাণী উজ্জ্বল হলুদ রঙের লেহেঙ্গা পরেছিলেন, সঙ্গে একটা লম্বা দুল, খুব কম প্রসাধনী। তাকে লাগছিল চমৎকার।

অমিতাভ বচ্চন পরেছিলেন ট্রাডিশনাল কুর্তা, ছিল স্ট্রাইপড ডিজাইনার উত্তরীয়। শ্বেতা বচ্চনের পরনে ছিল সনাতনী ঘরানার পালাজো সালোয়ার। পান্না ও সাদা পাথরের গয়না পরেছিলেন তিনি।

সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়ের ডিজাইন করা ঢাকাই লেহেঙ্গায় মাত করেছিলেন আলিয়া ভাট।

একেবারে সনাতনী সিল্ক পরেছিলেন অঞ্জলি টেন্ডুলকর। শচীন টেন্ডুলকার পরেছিলেন ব্লেজার স্টু।