যে কারণে যুদ্ধ বিমান ‘মিরাজ-২০০০’ ব্যবহার করেছে ভারত
পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলার জবাবে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় বিমান বাহিনীর হামলায় অন্তত ৩০০ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে। এই হামলায় ভারত যুদ্ধবিমান ‘মিরাজ-২০০০’ যে কারণে ব্যবহার করা হয়েছে তা জেনে নিন।
-
কারগিল যুদ্ধ জিততে যে ফাইটারজেট ব্যবহার করা হয়েছিল, সেই ‘মিরাজ-২০০০’ এর উপর আবার ভরসা করল ভারতীয় বিমানসেনা।
-
ভারতীয় বিমানসেনার কাছে সুখোই, মিগ, তেজসের মতো অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান থাকতেও ফ্রান্সের দাঁসো সংস্থার এই ফাইটার জেটের উপর ভরসা রাখা হয়েছে।
-
১৯৮৫ সালে ভারতীয় বিমানসেনায় যুক্ত এই যুদ্ধবিমান। এখনও পর্যন্ত একেই সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বলে জানানো হয় ভারতীয় বিমানসেনার তরফে।
-
এই যুদ্ধবিমানকে ভারতীয় বিমানসেনার তরফে নাম দেওয়া হয়েছিল বজ্র।
-
প্রথমে ৪০টি মিরাজ কিনেছিল ভারত। পরে কেনা হয় আরও ১০টি। ২০১১ সালে এই যুদ্ধবিমানকে আরও অত্যাধুনিক করতে চুক্তিও হয় দাঁসোর সঙ্গে।
-
মিরাজ সাধারণত এক পাইলটের হয়। কিন্তু প্রয়োজনে এটাকে দুজনকে নিয়ে উড়তে পারে। এর গতিবেগ ঘণ্টায় ২৩৩৬ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
-
এর ওজন অন্য যুদ্ধবিমানের থেকে অনেকটা বেশি। তাই মিরাজের সাহায্যে দ্রুত অভিযান করা যায়।
-
এই যুদ্ধবিমান লেজার গাইডেড বোমা ফেলতে সক্ষম। সেই কারণেই সবাইকে পিছনে ফেলে এবারও বিমানসেনার ভরসা হয়ে উঠল মিরাজ।