বিশ্বের যে ১০ জায়গায় ইসলামি পোশাক নিষিদ্ধ
বিশ্বের যে ১০ জায়গায় ইসলামি পোশাক নিষিদ্ধ এ নিয়ে অ্যালবাম।
-
ভিরাল্লো স্যাজিয়া, ইতালি : সম্প্রতি ইতালির ভিরাল্লো স্যাজিয়া শহরের মেয়র ‘বুরকিনি’র (মুসলমানদের সাঁতারের পোশাক) ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।
-
বেলজিয়াম : ২০১১ সাল থেকে বেলজিয়ামে বোরকা পরা নিষিদ্ধ রয়েছে। সেখানকার আইন অনুযায়ী বোরকা পরলে জরিমানাসহ ৭ দিনের জেলও হতে পারে।
-
স্ট্রাভাপুল, রাশিয়া : রাশিয়ার স্ট্রাভাপুল শহরে প্রায় ২.৭ মিলিয়ন লোকের বাস। এর ১০ শতাংশ মুসলমান। যদিও এর সংখ্যা অনেক বেশি তবুও এই শহরের সব স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
-
নেদারল্যান্ডস : নেদারল্যান্ডস এখনও বোরকা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেনি কিন্তু এর প্রক্রিয়া চলছে। সেই সাথে আইন না মানলে থাকছে বিপুল পরিমাণ অর্থদণ্ড।
-
ক্যামেরুন : ২০১৫ সালে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন বোকোহারামের ২টি আত্মঘাতী হামলার পর উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের সরকার পুরো মুখ ঢেকে বোরকা পরা নিষিদ্ধ করেছে। ওই হামলা দুটোয় ১৩ জন নিহত হয়।
-
রেওস, স্পেন : ২০১৪ সালে রেওস শহরে বোরকা ও হিজাব পরার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। যদিও স্পেনের সংবিধানে থাকা ধর্মীয় স্বাধীনতার নিয়ম অনুযায়ী এই আইন কাজ করবে না।
-
ফ্রান্স : ইউরোপে সর্বপ্রথম ফ্রান্স বোরকার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২০১৫ সালে প্রায় ১৫০০টি অর্থদণ্ডের ঘটনা ঘটে বোরকা পরার কারণে।
-
মিশর : মিশরের সরকার বর্তমানে একটি আইন করার কাজ করছে যাতে বোরকা বা হিজাব জাতীয় কোনও পোশাক পাবলিক প্লেসে পরা যাবে না।
-
চাদ : ২০১৫ সালে আত্মঘাতী বোমা হামলায় প্রায় ৩৫ জন নিহত হওয়ার পর চাদে বোরকার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
-
সিরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় : সিরিয়ায় ২০১০ সাল থেকে সাময়িক বোরখা ও হিজাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কেউ হিজাব বা বোরকা পরে থাকতে পারবে না।