সর্বোচ্চ বেতন পান বিশ্বের যেসব সিইও
কিছুদিন আগে বাণিজ্য বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ‘ব্লুমবার্গ’-এ একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বিশ্বের সর্বোচ্চ বেতনপ্রাপ্ত ১৪ জন সিইও-র নামের তালিকা রয়েছে। ২০২১ সালের তথ্যের উপর ভিত্তি করে প্রকাশিত এই রিপোর্টে সিইও-দের বেতনের পরিমাণ দেখলে রীতিমতো অবাক হতে হবে।
-
‘ব্লুমবার্গ’-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এই তালিকার শীর্ষে রয়েছেন ‘টেসলা’ সংস্থার সিইও ইলন মাস্ক। বাংলাদেশি মুদ্রায় মাস্কের বার্ষিক বেতন আনুমানিক ৯৫ হাজার হাজার কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ‘রিভিয়ান অটোমোটিভ’ সংস্থার সিইও রবার্ট স্ক্যারিঞ্জে। ইলন মাস্ক প্রতি বছর যে বেতন পান, তার প্রায় এক-পঞ্চমাংশ বার্ষিক বেতন পান রবার্ট। বাংলাদেশি মুদ্রায় রবার্টের বেতন বছরে সাড়ে একুশ হাজার কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
বিশ্বের সর্বোচ্চ বেতনপ্রাপ্ত সিইও-র তালিকায় তৃতীয় স্থানের অধিকারী ‘অ্যাপল’ সংস্থার সিইও টিম কুক। বাংলাদেশি মুদ্রায় টিম কুক প্রতি বছর ৮১১৭.৮৯ কোটি টাকা পান। ছবি: সংগৃহীত
-
টিম কুকের পরেই রয়েছেন ‘লুসিড’ সংস্থার সিইও পিটার রলিনসন। বাংলাদেশি মুদ্রায় পিটারের বার্ষিক বেতন ৫৫১১.৪৪ কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে টম সিয়েবেলের নাম। ‘সি৩.এই’ নামের একটি সফটওয়্যার সংস্থার সিইও তিনি। টমের বার্ষিক বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৩২৯০.৮১ কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
১৯০৪ সালে প্যারিসে ‘কোটি’ সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। উন্নতমানের প্রসাধনী সামগ্রী বিক্রি করা এই সংস্থার সিইও সুয়ে নাবি। ১৪ জন সিইও-র মধ্যে তিনিই এক মাত্র নারী। বাংলাদেশি মুদ্রায় তার বার্ষিক বেতন ২৭১৬.৭৭ কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
কেকেআর বিনিয়োগকারী সংস্থার যুগ্ম সিইও জো বে বছরে ২৭৯ মিলিয়ন ডলার বেতন পান যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৬৬৮.৮৪ কোটি টাকা। তালিকা অনুযায়ী তিনি সপ্তম স্থানে রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
-
বেতনের নিরিখে জো বে-র চেয়ে সামান্য কম বেতন পেয়ে অষ্টম স্থানে জায়গা করে নিয়েছেন টোমার ওয়েইনগারটেন। ‘সেন্টিলেনওয়ান’ সাইবার সিকিউরিটি সংস্থার সিইও তিনি। ভারতীয় মুদ্রায় তার বাৎসরিক বেতনের পরিমাণ ২৬৪০.০৭ কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
‘প্যালান্টির টেকনোলজিস’ নামে সফটওয়্যার সংস্থার সিইও অ্যালেক্স কার্প। বাংলাদেশি মুদ্রায় অ্যালেক্সের বার্ষিক বেতন ২৫২৫.০৩ কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
তালিকায় দশম স্থানে রয়েছেন সিড সিজব্র্যান্ডিজ। ‘গিটল্যাব’ সংস্থার সিইও সিড। বাংলাদেশি মুদ্রায় সিড ২৫১৫.৪৪ কোটি টাকা বার্ষিক বেতন পান। ছবি: সংগৃহীত
-
একাদশ স্থানের অধিকারী অ্যালেক্স রড্রিগেজ। ‘এমবার্ক টেকনোলজি’ সংস্থার সিইও অ্যালেক্স প্রতি বছর ২৫২ মিলিয়ন ডলার বেতন পান, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার মূল্য আনুমানিক ২৪০৯.৯৮ কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
‘কেকেআর’ সংস্থার আরও এক যুগ্ম সিইও এই তালিকায় রয়েছেন। বছরে ২৫২ মিলিয়ন ডলার বেতন পান স্কট নাট্টাল। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২২২৭.৮৩ কোটি টাকা। ছবি: সংগৃহীত
-
‘কয়েনবেস’ একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি সংস্থা। যার সিইও ব্রায়ান আর্মস্ট্রং। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি বছর ২০৮৫.২২ কোটি টাকা বেতন পান ব্রায়ান। ছবি: সংগৃহীত
-
তালিকায় ১৪তম অর্থাৎ সর্বশেষ স্থানে রয়েছেন ‘স্কাল্পচার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট’ সংস্থার সিইও জিমি লেভিন। প্রতি বছর ২০০ মিলিয়ন ডলার যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯১৩.৮৪ কোটি টাকা বেতন পান জিমি। ছবি: সংগৃহীত