থাইল্যান্ডের ফুকেটে মুগ্ধ পর্যটকরা
পর্যটন প্রধান দেশ হিসেবে পরিচিত থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পর্যটন স্পটের মধ্যে অন্যতম ফুকেট। ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের বিমোহিত করে এই দ্বীপ। তাই তো প্রতিদিন এখানে ছুটে যাচ্ছে বিশ্বের হাজার হাজার পর্যটক। কেউ কেউ সড়কপথে, আবার কেউ নৌপথে ছুটে যাচ্ছেন। তবে বেশিরভাগ পর্যটক যাচ্ছেন বিমানপথে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
থাইল্যান্ডের বৃহত্তম দ্বীপ ও পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ ফুকেট। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্যময় বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত।
-
ঝলমলে সাদা বালুর সৈকত, সবুজ পাহাড়, উজ্জ্বল নীল সমুদ্র ও রঙিন চিনা-পর্তুগিজ স্থাপত্যের সমন্বয়ে গঠিত ফুকেট এক কথায় এক স্বপ্নময় ভূমি।
-
ফুকেটের ইতিহাস প্রায় হাজার বছরের পুরোনো, যার মধ্যে আছে একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।
-
এখানে বিভিন্ন যুগের ঐতিহাসিক স্থাপত্য, প্রাচীন মন্দির ও চমৎকার বাজারগুলো পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
-
ফুকেটের প্রতিটি কোণে লুকিয়ে আছে একটি নতুন গল্প। ফুকেট শুধুমাত্র তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যই নয়, বরং তার নানান বিনোদনমূলক কার্যকলাপের জন্যও বিখ্যাত।
-
সৈকতে সূর্যস্নান, পানির নিচে ডাইভিং, স্নরকেলিং, প্যারাসেইলিং ও বিভিন্ন জলক্রীড়া দ্বিগুণ আনন্দময় করে তোলে পর্যটকদের ভ্রমণ।
-
দ্বীপটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে সঙ্গে, ফুকেটের পর্যটন শিল্পও অত্যন্ত উন্নত। বিভিন্ন ধরণের আবাসন সুবিধা, রিসোর্ট ও হোটেল এখানে পাওয়া যায়।
-
ফুকেটের পুরোনো শহর ঐতিহাসিক স্থাপত্য, রঙিন চিনা-পর্তুগিজ ভবন ও বাজারের জন্য বিখ্যাত। এখানে হাঁটলে আপনি শহরের সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন। ফুকেট ওল্ড টাউনে আছে নানা ঐতিহাসিক মন্দির, জাদুঘর ও শিল্প গ্যালারি।