ভ্রমণের জন্য কেন মালয়েশিয়া যাবেন
মাহাথির মোহাম্মদের হাতে গড়া দেশ মালয়েশিয়ায়। কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে গেলেই চোখ জুড়িয়ে যাবে। অসাধারণ ও অত্যাধুনিক কারুকাজে সুসজ্জিত পুরো বিমানবন্দর। একই সঙ্গে সেখানকার আলোকসজ্জা দেখে চোখ ঝলসে যাবে।
-
মালয়েশিয়ার অপরূপ প্রকৃতি সবাইকে মুগ্ধ করবে। ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের বহুতল ভবনগুলো মনোযোগ কাড়বে। এখানে ঘুরে দেখার মতো অনেক সুন্দর জায়গা আছে। এর অবকাঠামোগত উন্নয়ন দেশটিকে আরও বেশি সুন্দর করে তুলেছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
বিদেশ ভ্রমণ করতে চাইলে যে কেউ এ দেশ ভ্রমণ করতে পারেন। ভ্রমণের সময় কুয়ালালামপুর অবশ্যই ঘুরে বেড়াবেন। এশিয়ার অন্য বড় শহরের মতো এখানে ভ্রমণকারীরা এসে পৌঁছায়। পরে শহরের বাইরে ভ্রমণের জন্য চলে যায়। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
কুয়ালালামপুর ভ্রমণের জন্য একটি সুন্দর জায়গা। যেখানকার প্রতিটি বহুতল ভবনের পরতে পরতে সৌন্দর্য চোখে পড়বে। এ শহরে রন্ধনশিল্পীদের কাজের সুযোগ অনেক বেশি। সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য কুয়ালালামপুরের প্রধান আকর্ষণের একটি বড় অংশ। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
শহরের ভেতরে হেঁটে বেড়ালে কিংবা ট্রেনে ভ্রমণ করে এখানকার সব বৈচিত্রময় সংস্কৃতি দেখতে পাবেন। কুয়ালালামপুরে ঘোরার জন্য স্পটের অভাব নেই। পেট্রোনাস টাওয়ার, পেরডানা বোটানিক্যাল গার্ডেন ও মেনারা কেএল টাওয়ার মতো আকর্ষণীয় স্থান আছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
মালয়েশিয়া এশিয়ার সবচেয়ে বেশি পরিদর্শন করা দেশগুলোর মধ্যে একটি। ব্যয়বহুল দেশ ভ্রমণের মধ্যে সিঙ্গাপুরের পরই মালয়েশিয়া অন্যতম। সেখানকার সুন্দর, বৈচিত্র্যময় ও রোমাঞ্চকর জায়গাগুলো ভ্রমণের চাহিদা বাড়িয়ে তোলে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
মালয়েশিয়ার মালাক্কার পেরানাকান শহরটি সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক ও ঔপনিবেশিক স্থানগুলোর মধ্যে একটি। ২০০৮ সালে ইউনেস্কো মালাক্কাকে একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান ঘোষণা করেছে। মালাক্কার পুরানো শহরটি দেখে ভ্রমণকারীরা সব সময়ই মুগ্ধ হয়। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন