নাকের ব্ল্যাকহেডস দূর করুন ঘরোয়া উপায়ে

বাড়তি তেল ত্বকের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। এই তেলতেলে ভাব নাক এবং নাকজুড়ে ব্ল্যাক ও হোয়াইটহেডস তৈরি করে। এ সমস্যা একদিকে যেমন অস্বস্তিজনক, অন্যদিকে তেমনই সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্বের জন্যও হানিকর। ছবি: সংগৃহীত

হাজারো প্রসাধনীর পিছনে ছুটলেও ভুলে যাই হাতের কাছেই আছে ঘরোয়া সমাধান। লেবুতে আছে এক্সফোলিয়েটিং উপাদান। ত্বক থেকে বাড়তি তেল শুষে নেয় লেবুর রস। নাকে লেবুর রস লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ছবি: সংগৃহীত

মধুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ সুপরিচিত। নাকের তৈলগ্রন্থিতে বাড়তি তেল জমে থাকতে দেয় না মধু। নাকে মধু ঘষে কয়েক মিনিট রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন অন্তত দুই থেকে তিন দিন এই রূপটান অনুসরণ করুন। ছবি: সংগৃহীত

টকদইয়ে আছে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড ও ল্যাকটিক অ্যাসিড। ফলে পোরস উন্মুক্ত করে দূষিত কণা সরিয়ে দেয়। টকদইয়ের জিঙ্ক মৃদু অ্যাস্ট্রিজেন্ট পোরস শক্ত করে তৈলাক্তভাব কমিয়ে দেয়। কয়েক চামচ টকদইয়ে টমেটোর রস মিশিয়ে নাকে মাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে। ছবি: সংগৃহীত

অ্যাপল সিডার ভিনেগারে অ্যাসিডিক পিএইচ ব্যালান্স বেশি। বাড়তি তেল শুষে নেয় এই উপাদান। অর্ধেক কাপ পানিতে অ্যাপল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে তাতে কটন বল ভিজিয়ে নাকে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্ল্যাকহেডসও কমে যায়। ছবি: সংগৃহীত

ত্বকের সমস্যায় অনেক দিন চন্দনগুঁড়া ব্যবহার করা হয়ে আসছে। বাড়তি তেল দূর করে ত্বককে নিখুঁত ও উজ্জ্বল করে তোলে চন্দনগুঁড়া। দুধের সঙ্গে চন্দনগুঁড়া মিশিয়ে নাকে লাগান। ১৫ মিনিট পর স্ক্রাব করে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। ছবি: সংগৃহীত