সহজে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের উপায়
মানুষের শরীরে মূলত দুধরনের কোলেস্টেরল পাওয়া যায়। এ কোলেস্টেরল দুটি হচ্ছে,- হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন ও লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন। এর মধ্যে প্রথমটি ভালো কোলেস্টেরল। আর দ্বিতীয়টিকে বলে খারাপ কোলেস্টেরল। জেনে নিন সহজ উপায়ে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের উপায়।
-
এলডিএল হলো খারাপ কোলেস্টেরল, যা শরীরের ক্ষতি করে। এর ফলে হতে পারে সংবহনতন্ত্রের সমস্যা। এতে বাড়তে পারে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাবে এই সমস্যা আসতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
-
বেশি তেল-মসলা-ঘি দেওয়া খাবার বাড়িয়ে দিতে পারে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা। আবার অন্য দিকে কোলেস্টেরল বাগে আনতে খেতে পারেন ওটস, বাদাম। ছবি: সংগৃহীত
-
অতিরিক্ত ফ্যাট জমে যাওয়াও খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। বিএমআই বা বডি মাস ইনডেক্স যদি ৩০ বা তার বেশি হয়ে যায়, তবে কোলেস্টেরল পরীক্ষা করান। ছবি: সংগৃহীত
-
তেলেভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে তেল থাকে। যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে তাদের তেলেভাজার মতো খাবার ত্যাগ করা উচিত। ভাজা খাবারে চর্বি, ক্যালোরি এবং লবণের মাত্রা বেশি থাকে। ছবি: সংগৃহীত
-
প্রক্রিয়াজাত মাংস, অত্যধিক ডিম বা ফাস্টফুড খাওয়া যাবে না এটা প্রায় সকলেই জানে। কিন্তু বেশি প্রয়োজন কী কী খাওয়া উচিত তা জানা। বেশ কিছু সহজপ্রাপ্য খাবার রয়েছে যা প্রতিদিনের ডায়েটে রাখলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ছবি: সংগৃহীত
-
যে সব খাবারে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে, যেমন,- মাংস, ডিমের হলুদ অংশ-এগুলো এড়িয়ে যান। পুরো ডিমের পরিবর্তে ডিমের সাদা অংশ খান। ছবি: সংগৃহীত
-
যোগব্যায়ামের চর্চা করলে আপনার শরীরের খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমে যায়। অন্তত সকাল সকাল ব্রিস্ক ওয়াকিংও কাজে দিতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
-
সকাল সকাল ওটস ব্রেকফাস্টে রাখুন। যোগব্যায়ামের চর্চা করলে আপনার শরীরের খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমে যায়। এতে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার কোলেস্টেরল খুব সহজে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। কোলেস্টেরল কমাতে নিয়মিত ওটস খেতে পারেন। ছবি: সংগৃহীত