প্রস্তুত করা হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় করোনা হাসপাতাল

১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতালে ১০০টি আইসিইউ শয্যা এবং ১১২টি এইচডিইউ থাকবে। এটিই হবে করোনা চিকিৎসায় সবচেয়ে বড় হাসপাতাল। ছবি: মুসা আহমেদ

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ইতোমধ্যে এ হাসপাতাল বাস্তবায়নে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এপ্রিলের মাঝামাঝিতে এখানে সেবাদান শুরু হবে। চলতি মাসের শেষ দিকে প্রায় পূর্ণাঙ্গভাবে হাসপাতালটি যাত্রা শুরু করবে। ছবি: মুসা আহমেদ

হাসপাতালটি পরিচালনা করবে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী। তবে এই হাসপাতাল পরিচালনায় ৫০০ চিকিৎসক, ৭০০ নার্স ও ৭০০ স্টাফ এবং ওষুধ-সরঞ্জাম দিয়ে সহায়তা করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ছবি: মুসা আহমেদ

আজ বিকেল চারটায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এই হাসপাতাল পরিদর্শন করবেন বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন। ছবি: মুসা আহমেদ

তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘আশা করি এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে ২৫০টি শয্যা এবং কিছু আইসিইউ শয্যা চালু করতে পারব। মাসের শেষ দিকে প্রায় পূর্ণাঙ্গভাবে হাসপাতালটি যাত্রা শুরু করবে। এখানে শুধু করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেয়া হবে। এখানে কোনো অপারেশন করা হবে না। কারো অপারেশন দরকার হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করানো হবে।’ ছবি: মুসা আহমেদ

এতদিন এক লাখ ৮০ হাজার ৫৬০ বর্গফুট আয়তনের ফাঁকা এই মার্কেটটি করোনা আইসোলেশন সেন্টার এবং বিদেশগামীদের করোনা পরীক্ষার ল্যাব হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এখন করোনা হাসপাতাল হিসেবে চালু হলে সেসব সেবার ব্যবস্থা কিভাবে করা হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সেগুলো বন্ধ হবে না। বিদেশগামীদের জন্য একপাশে পৃথক জায়গা রাখা হবে।’ ছবি: মুসা আহমেদ

গত বছরের ৯ আগস্ট পরিদর্শনে গিয়ে মহাখালীর এই মার্কেটটিকে ৫০০ শয্যার আরবান (নগর) হাসপাতালে রূপান্তরের ঘোষণা দিয়েছিলেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। ছবি: মুসা আহমেদ

সেদিন তিনি বলেছিলেন, ‘৭ দশমিক ১৭ একর জমির ওপর ডিএনসিসি মার্কেটটি মূলত পাইকারি কাঁচাবাজারের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তা বাস্তবায়ন করা যায়নি। এখন এটিকে কিভাবে আরবান হাসপাতালে রূপান্তর করা যায়, আমরা তার পরিকল্পনা করছি। এই ভবনকে আমরা যদি আরবান হাসপাতালে রূপান্তরিত করতে পারি, তাহলে নগরবাসীর জন্য অনেক সুবিধা হবে।’ ছবি: মুসা আহমেদ

রোগীদের জন্য সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করা হয়েছে। ছবি: মুসা আহমেদ

করোনা রোগীদের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে হাসপাতালটি। ছবি: মুসা আহমেদ