কোলস্টেরল রোগীরা কী ডিম খেতে পারবেন?
যাদের রক্তে কোলস্টেরলের মাত্রা কম কিংবা বেশি তারা কী ডিম খেতে পারবেন? তাদের ডিম খাওয়া নিয়ে রয়েছে নানান আলোচনা। জেনে নিন কোলস্টেরল রোগীরা কী ডিম খেতে পারবেন?
-
ডিমের গুণ অপরিসীম তার সঙ্গে খেতেও দারুণ। কিন্তু বেশ কিছু রোগের ক্ষেত্রে এই ডিম খাওয়া নিয়ে নানা নিষেধাজ্ঞা শোনা যায়। কিন্তু ভারতের পুষ্টিবিদ মুনমুন গানেরিওয়াল অবশ্য পুরনো ধ্যান ধারণায় আঘাত দিয়েছেন। আগে জানা ছিল যাদের কোলেস্টরল আছে তাদের ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে ডিম খাওয়া উচিত। কিন্তু এই নিউট্রিশানিস্ট জানিয়েছেন ডিমের কুসুম শুদ্ধ ডিম খাওয়া উচিত। কারণ এতে কোলস্টেরল থাকলেও এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফর লিপিড থাকে। ছবি: সংগৃহীত
-
এগুলো বায়োঅ্যাক্টিভ লিপিডস বা এমন ফ্যাট যা কোলেস্টরল মেটাবলিজিমে ভালো প্রভাব ফেলে। এইচডিএল এবং ইনফ্লেমেশনের জন্য ভালো প্রভাবদায়ী। ছবি: সংগৃহীত
-
রিসার্চাররা জানিয়েছেন ডিম কোলস্টেরলে খারাপ প্রভাব ফেলে না। এতে প্রচুর পরিমাণে অতিপ্রয়োজনীয় নিউট্রিয়েন্টস থাকে। এতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন বি, আয়রন, স্বাস্থকর ফ্যাট, ভিটামিন এবং আরো অনেক কিছু। ছবি: সংগৃহীত
-
ডিমের সবচেয়ে ভালো বিষয় যে এটা বিভিন্নভাবে তৈরি করে খাওয়া যায়। ডিমের ঝোল হোক বা ডিম ভুরজি তা দিয়ে রুটি, ভাত খাওয়া যায়। এছাড়া ওমলেট, সিদ্ধডিম তো আছেই। ছবি: সংগৃহীত
-
একদিনে খুব বেশি ডিম যেমন খাওয়া উচিত নয়, ঠিক তেমনিই আবার ডিম একেবারে বাদ দিয়ে খাদ্যভাস তৈরি করাও উচিত নয়। দিনে একটি বা দুটি করে ডিম রোজই খাওয়া যেতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
-
যদি কারোর কোলেস্টরল লেভেল খুব কম হয় তাহলে ডায়েট ও লাইফস্টাইলে দ্রুত পরিবর্তন আনতে হবে। আর নয়তো এক্সপার্টদের সঙ্গে কথা বলে জানতে হবে কীভাবে সেখানে পরিবর্তন করা যায়। এই তথ্য অবশ্য নিউট্রিশানিস্টের ব্যক্তিগত। ছবি: সংগৃহীত