যে কারণে নিয়মিত কচুশাক খাবেন
আমাদের দেশে কচুশাক বেশ সহজলভ্য। কিন্তু অনেকেই এ শাক পছন্দ করেন না। কিন্তু কচুশাকের রয়েছে অনেক গুণ। এবার জেনে নিন যে কারণে নিয়মিত কচুশাক খাবেন।
-
কচুশাকে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে ভরপুর। শরীরে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে হওয়া যেকোনো রোগের ক্ষেত্রে কচুশাক জাদুর মতো কাজ করে। কচুশাক রাতকানা, চোখে ছানি পড়ার মতো বিভিন্ন সমস্যার ঝুঁকি কমায়। দৃষ্টিশক্তিও বাড়ায়। ছবি: সংগৃহীত
-
আমাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে গেলে ডাক্তার কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেন কারণ কচু আয়রনের ভালো উৎস। তাই কচুশাক খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যায়। ছবি: সংগৃহীত
-
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আছে। ভিটামিন ‘এ’ এর পাশাপাশি ভিটামিন ‘বি’ ও ভিটামিন ‘সি’ও আছে। মুখ ও ত্বকের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে এই ভিটামিনগুলো খুব দরকারি। ছবি: সংগৃহীত
-
কচুশাক খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে গেলেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়াও কচুশাকে রয়েছে বিপুল পরিমাণে পটাশিয়াম। পটাশিয়ামও হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। ছবি: সংগৃহীত
-
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সাধারণত হজমের সমস্যা থেকেই দেখা যায়। কচুশাকে আছে ফাইবার যা খাবারকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে। ছবি: সংগৃহীত
-
কচুশাকে রয়েছে আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড। এই উপাদানগুলো শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে শরীরে অক্সিজেনের সংবহন পর্যাপ্ত পরিমাণে হয়। এছাড়াও কচুশাকে ভিটামিন ‘কে’ও আছে যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। ছবি: সংগৃহীত
-
কচুশাকে একাধিক পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ থাকায় শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। এমনকি নিয়মিত কচুশাক খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। ছবি: সংগৃহীত
-
ভিটামিন ‘সি’ ত্বকের ক্ষত সারাতে কার্যকারী। এই কারণেই ডাক্তার শিশুদের কচুশাক খাওয়ানোর পরামর্শ দেন। ছবি: সংগৃহীত
-
শুধু ভিটামিন নয়, কচুশাকে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফসফরাস। এই সবকটি উপাদান আমাদের শরীরের দাঁত ও হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করার পাশাপাশি গঠনেও সাহায্য করে। ছবি: সংগৃহীত
-
কচুশাক খুব সহজেই এবং স্বল্প দামে পাওয়া যায়, তাই ডাক্তার গর্ভবতী নারী ও শিশুকে নিয়মিত এই কচু খাওয়ার পরামর্শও দেন। ছবি: সংগৃহীত