এসময়ে জ্বর-কাশি থেকে দূরে থাকবেন যেভাবে
এসময়ে দিনে প্রচণ্ড গরম পড়ে। আবার মাঝে মধ্যে বিকেলে আচমকা কালবৈশাখী-ঝড়বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া হচ্ছে। ফলে আবহাওয়া কিছুটা ঠান্ডা হয়ে যায়। এর প্রভাবে ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি-জ্বর দেখা দিয়েছে। জেনে নিন এ থেকে যেভাবে মুক্তি পাবেন।
-
গরমের সময় শরীরে পানির প্রয়োজন। শরীর ডিহাইড্রেটেড হলেই গায়ে ব্যথা, মাথাধরা শুরু। প্রত্যেককে প্রচুর পানি খেতে হবে। ঠান্ডাতেও শরীর ডিহাইড্রেটেড হতে পারে। প্রয়োজনে খাবার সেলাইন খান। ছবি: সংগৃহীত
-
রাতের দিকে আবহাওয়া একটু ঠান্ডা হয়। এ সময়ে শিশুদের বেশি পাতলা জামা পরাবেন না। বড়রাও জামা-কাপড় পরুন। শিশুদের গলাব্যথার সমস্যা থাকলে পাতলা স্কার্ফ জড়াতে পারেন। ছবি: সংগৃহীত
-
রাতের দিকে কাশি বৃদ্ধি পায়। ঋতু পরিবর্তনের ময়ে গলার রোগে নিয়মিত ভোগেন এমন মানুষদের এই ধরনের কাশি হয়। গরম পানিতে গার্গল করুন, রাতে শোওয়ার সময় গলায় একটা হালকা কাপড় রাখুন। ছবি: সংগৃহীত
-
নিয়মিত ব্যায়াম অনেক রোগব্যাধি দূরে সরিয়ে রাখে। রোজ সকালে হালকা কিছু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ কিন্তু আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। ছবি: সংগৃহীত
-
ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খাবেন না। এসময়ে একবার ঠান্ডা লাগে তো একবার গরম। গলা ব্যথা হলে, গার্গল করুন। ফ্যান ও এয়ার কন্ডিশনারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন। ছবি: সংগৃহীত
-
যারা সিগারেট বা তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণ করেন তা বন্ধ করতে হবে। রোদে বা গরমে শরীর ঘেমে গেলেও ঢুকেই এসি ব্যবহার নয়। ভিজে জামা খুলে গা মুছে পোশাক বদলে নিন। ছবি: সংগৃহীত
-
রাতে মাথার দিকে জানলা খুলে ঘুমোবেন না। গায়ে চাদর রাখতে হবে। কারণ রাত যত বাড়বে ততই তাপমাত্রা কমবে। সকালে আবার গরম, চাদর সরিয়ে নিন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ছবি: সংগৃহীত