নিয়মিত তেঁতুল খেলে কী হয়?
অনেকে টক ভীষণ পছন্দ করেন। যারা টক পছন্দ করেন, তাদের কাছে তেঁতুল ভীষণ প্রিয়। তবে তেঁতুল খাওয়ার ভালো-মন্দ নিয়ে অনেক কথা প্রচলিত রয়েছে। তাই জেনে নিন যে কারণে নিয়মিত তেঁতুল খাবেন।
-
যারা টক ভালবাসেন তাদের কাছে পছন্দের প্রথম সারিতে রয়েছে তেঁতুল। অনেকে রান্নায়ও তেঁতুল ব্যবহার করেন। ছবি: সংগৃহীত
-
বসন্তের শুরুতেই বাজারে পাকা তেঁতুল পাওয়া যায়। কাঁচা ও পাকা দুরকম তেঁতুলই শরীরের জন্য উপকারী। গরমের তীব্রতা থেকে শরীরকে শীতল রাখে। এছাড়াও আরও গুণ রয়েছে তেঁতুলের। ছবি: সংগৃহীত
-
ফাইবার সমৃদ্ধ তেঁতুল শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে। পরিপাক ক্রিয়াকে সুস্থ রাখে। হজম প্রক্রিয়া দ্রæত হয় ডায়েটে নিয়মিত তেঁতুল থাকলে। ছবি: সংগৃহীত
-
তেঁতুলের পটাশিয়াম রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে ফ্লুইডের ভারসাম্য বজায় রাখে। তেঁতুলে থাকা আয়রন শরীরে লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন করে। রক্ত প্রবাহ ঠিক থাকে। ছবি: সংগৃহীত
-
তেঁঁতুলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যৌগ হলো হাইড্রোক্সিসায়াট্রিক অ্যাসিড। এই যৌগ জমানো বাড়তি মেদ গলিয়ে ওজন কমাতে ও রোগা হতে সাহায্য করে। এই ফলে ফাইবার প্রচুর। ফলে তেঁতুল খেলে পেট ভরা থাকে। জাঙ্ক ও হাই ক্যালোরি খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। ছবি: সংগৃহীত
-
তেঁতুলে আছে প্রচুর ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এদের প্রভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মাইক্রোবিয়াল ও ফাঙ্গাল ইনফেকশনের আশঙ্কা কমে। এর অ্যান্টিসেপ্টিক বৈশিষ্ট্য যে কোনো সংক্রমণ নিরাময় করে। ছবি: সংগৃহীত
-
তেঁতুলের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য আর্থ্রাইটিস, গাঁটের ব্যথাসহ অন্যান্য যন্ত্রণার উপশম করে। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে অনেকদিন ধরেই ওষুধি হিসেবে তেঁতুলের ব্যবহার প্রাচীন। ছবি: সংগৃহীত
-
তেঁতুল ভিটামিন এ-তে ভরপুর। চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে তেঁতুল প্রয়োজনীয়। ছানি, রেটিনা সংক্রান্ত সমস্যাসহ চোখের অন্যান্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে তেঁতুল। বয়স বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দৃষ্টিশক্তিজনিত সমস্যা হয়ে যায় তেঁতুলের গুণে। তেঁতুলের ক্বাত্থ পান করলে সেরে যায় ড্রাই আইজ-এর সমস্যা। ছবি: সংগৃহীত