যেসব কারণে অল্পবয়সীদের হৃদরোগ বাড়ছে
এখন অল্প বয়সীদের মাঝে হৃদরোগে আক্রান্তের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। তবে এ থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায় রয়েছে। জেনে নিন হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ ও এ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়।
-
একাধিক কারণে হৃদরোগ হতে পারে অল্প বয়সে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ধূমপান। গবেষণা বলছে, ধূমপানের অভ্যাস থাকলে অধূমপায়ীদের তুলনায় হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায় অন্তত ৮ গুণ। ছবি: সংগৃহীত
-
ফ্যামিলিয়াল হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়ার শিকার হলে অল্প বয়স থেকে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। হৃদরোগের বড় কারণ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া। ছবি: সংগৃহীত
-
তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও এখন অত্যধিক হারে ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এই দুই রোগই বংশানুক্রমিক অনেক ক্ষেত্রে। তাছাড়া অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনও জড়িয়ে আছে এই দুই অসুখের সঙ্গে। দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ থাকলে তার ফলস্বরূপ হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
-
মানসিক স্থিতি সব সময়েই জড়িয়ে থাকে স্বাস্থ্যের সঙ্গে। তাই ঘন ঘন ডিপ্রেশনের শিকার হলে তার পরিণতি ভালো হয় না। ডিপ্রেশন থেকেই শরীরে স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ বেশি হয়। শরীরে বেড়ে যায় ইনফ্লেম্যাটরি ক্যামিকেল। তাই অল্প বয়স থেকেই চেষ্টা করতে হবে যাতে ডিপ্রেশন থেকে দূরে থাকা যায়। ছবি: সংগৃহীত
-
স্ট্রেস ও মানসিক উদ্বেগও শরীরের ক্ষতি করে প্রভূত। এই দুই কারণের জন্যেও হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই হৃদরোগ থেকে দূরে থাকতে হলে স্ট্রেস ও মানসিক উদ্বেগ ভুলে যেতে হবে। ছবি: সংগৃহীত
-
শরীরের সার্বিক সুস্থতার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে পর্যাপ্ত ঘুম। ঘুম ঠিকমতো না হলে অনেক অসুখই বাসা বাঁধে শরীরে। হৃদযন্ত্র ভালো রাখতেও পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। হৃদরোগ থেকে সুস্থ থাকতে নিয়মিত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ছবি: সংগৃহীত
-
অনিয়ন্ত্রিত খাওয়াদাওয়া, জীবনযাপনও জড়িয়ে থাকে হৃদরোগের সঙ্গে। হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে উদ্বেগহীন সুস্থ জীবনযাপনের পাশাপাশি নজর দিতে হবে তেলমশলাহীন খাওয়াদাওয়ার দিকেও। ছবি: সংগৃহীত
-
প্রয়োজনের তুলনায় শারীরিক পরিশ্রম কম হলেও হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে পড়তে পারে অকালে। তাই নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ছবি: সংগৃহীত
-
হৃদযন্ত্রে সমস্যার উপসর্গ বেশিরভাগ সময়েই অলক্ষিত থেকে যায়। চিহ্নিত করা যায় না। ফলে অন্য রোগের উপসর্গ ভেবে চিকিৎসা করা হয়। তাই বছরে অন্তত একবার হৃদযন্ত্রের চেক আপ প্রয়োজন বয়স ৩৫ বছর পার হলেই। ছবি: সংগৃহীত