গ্যাস্ট্রিক দূর করতে খাওয়ার সময় যেসব নিয়ম মেনে চলবেন
আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন। এ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেতে হয়। তবে খাবার গ্রহণের আগে কিছু নিয়ম মেনে চললে গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচা যায়।
-
শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্য পরিপাকক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ খাবার থেকে পুষ্টিকণা নিয়ে বর্জ্য বাদ দেওয়ার কাজ হয়ে থাকে এখানেই। কিন্তু বেশ কিছু কারণে অনেকেই ভোগেন পেট ফাঁপা, পেশিতে টান ধরা, গ্যাস-অম্বল, পেটের অস্বস্তি, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানা সমস্যায়। ছবি: সংগৃহীত
-
পরিপাক হলো একটি বিশেষ প্রক্রিয়া, যেখানে শরীর খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে। যদি হজমে গÐগোল হয়, পরিপূর্ণভাবে দুর্বল হয়ে পড়বে শরীর। ছবি: সংগৃহীত
-
ভালো হজমের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করতে হবে। যত বেশ পানি খাবেন, তত সুগম হবে বর্জ্য নিষ্কাশনের প্রক্রিয়া। পানি না খেলে খাদ্য থেকে আহরণ করা। ছবি: সংগৃহীত
-
হজমের সুস্থতার জন্য প্রোবায়োটিক জরুরি। ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম বা আইবিএস, ট্র্যাভেলর্স ডায়রিয়ার মতো সমস্যাতেও দরকার প্রোবায়োটিক। টকদইয়ের মতো প্রোবায়োটিক কমই আছে। তাই বেশি করে টকদই খান। ছবি: সংগৃহীত
-
আপনার যদি পেটের সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস থাকে, তাহলে ডায়েট থেকে মসলা যতটা সম্ভব বাদ দিতে হবে। এমনকী, পেঁয়াজ, রসুন, মরিচও বেশি খাওয়া চলবে না। ছবি: সংগৃহীত
-
চিপস, বার্গারের মতো ভাজাভুজি খাবার হজম করা কঠিন এর থেকে পেটব্যথা, গলা-বুক জ্বালার মতো সমস্যা হতে পারে। যকৃতের উপর চাপ কমাতে ভাজাপোড়া খাবার কমাতে হবে বা বাদ দিতে হবে। ছবি: সংগৃহীত
-
ভাজাপোড়া খাবারের বদলে ডায়েটে রাখুন চর্বিহীন মাংস, মাছ, মাঠা তোলা বা স্বল্প মাঠাসহ দুধ এবং গ্রিল করা খাবার। ছবি: সংগৃহীত