আতা ফল যেসব রোগ থেকে দূরে রাখে

ভারতীয় পুষ্টিবিদ রুতুজা দ্বিবেকর সব সময় মৌসুমী ফল খাওয়ার জন্য উপদেশ দেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি আতা ফল খাওয়ার উপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। আতা ফল আলসার দূর করে। গ্যাস অম্বলের সমস্যাতেও বেশ উপকারী আতা। মাইক্রোনিউট্রিয়েন্স থাকার কারণে আতা খেলে ত্বক নরম হয়। ছবি: সংগৃহীত

আতা ফলে যেসব পুষ্টিগুণ রয়েছে তা চোখ, মস্তিষ্ক ও দেহের জন্য ভীষণ উপকারী। ছবি: সংগৃহীত

আতায় প্রচুর আয়রন আছে। ফলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানোর জন্যও এই ফল কার্যকর। ছবি: সংগৃহীত

আতায় অ্যান্টি অবসিয়োজেনিক, অ্যান্টি ডায়াবেটিস এবং অ্যান্টি ক্যানসার উপাদান আছে। তাই এটি ক্যানসার রোগীদের ডায়েটে এই ফল রাখতে বলেছেন রুতুজা। ছবি: সংগৃহীত

যারা শরীরের ওজন কমাতে চাইছেন, তারাও খেতে পারেন আতা। তবে এই ফলে ক্যালরি বেশি, তাই ডায়েটিং-এক ক্ষেত্রে একবারে পুরোটা না খেয়ে আংশিক আতা খাওয়াই ভালো। ছবি: সংগৃহীত

প্রচুর ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে আতা। সুস্বাদু এই ফলে প্রচুর পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আছে। তাই উচ্চরক্তচাপ রোগীদের ক্ষেত্রে আতা কার্যকর। ছবি: সংগৃহীত

ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট বেশিমাত্রায় থাকে বলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় আতায়। সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাও বাড়ে। ছবি: সংগৃহীত

ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকায় আতার খাদ্যগুণে মজবুত হয় পেশি। কমে যায় জয়েন্ট পেইন বা গাঁটের ব্যথা। ছবি: সংগৃহীত

ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বেশি থাকে আতায়। ফলে স্ক্যাল্পে সেবাম উৎপাদন নিয়ন্ত্রিত হয়। ফলে চুল ঝলমলে হয়। কমে যায় চুল পড়ার সমস্যাও। শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয় আতার পুষ্টিগুণ। ফলে পরিপাক ক্রিয়ায় সুবিধা হয়। ছবি: সংগৃহীত