ডায়েটে কোন ভোজ্যতেল ঝুঁকিহীন?
ডায়েট করতে গিয়ে অনেকেই তেল ছাড়া বিভিন্ন খাবার খান। এতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে। তবে কিছু ভোজ্যতেল রয়েছে যা ডায়েটে কোনো রকম ক্ষতি করে না। জেনে নিন সেসব ভোজ্যতেল সম্পর্কে।
-
উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগের মতো সমস্যায় অনেকেই ডায়েট থেকে তেল সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে দেন। এতে উপকার না হয়ে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয় বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত
-
চিকিৎসকদের মতে, অতিরিক্ত তেল বর্জনীয় হলেও নির্দিষ্ট মাত্রায় ফ্যাট বা স্নেহপদার্থ শরীরের জন্য প্রয়োজন। ব্রেন, নিউরন সিস্টেম, স্নায়ুতন্ত্রসহ একাধিক শারীরবৃত্তীয় কাজের নেপথ্য সঞ্চালক স্নেহ জাতীয় পদার্থ। তাই চিকিৎসকরা বলেন, খাদ্যতালিকা থেকে ফ্যাট সম্পূর্ণ বাদ দিলে সহজই ক্লান্তি চলে আসবে। আমরা অসুস্থ বোধ করব। ছবি: সংগৃহীত
-
চিকিৎসকরা যেটা ডায়েট থেকে বাদ দিতে বলেন, সেটা হল ট্রান্স ফ্যাট। তাদের মতে, রাস্তার খাবার বার বার গরম করে পরিবেশন করা হয়। তাতে ট্রান্স ফ্যাটের আশঙ্কা থাকে। ছবি: সংগৃহীত
-
প্যাকেটজাত কেক, ফাস্টফুড ও কুকি বেশি খেতে নিষেধ কেন চিকিৎসকরা। কারণ তার ফলেও শরীরে ট্রান্স ফ্যাট জমার প্রবণতা দেখা দেয়। ছবি: সংগৃহীত
-
পরিবর্তে চিকিৎসকদের মতে, বাড়িতে ভালো গুণমানের ভোজ্য তেল বা ঘিয়ে তৈরি খাবার খেতে হবে। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ দৈনিক ২ থেকে ৩ চামচ তেল বা ঘি খেতেই পারেন বলে মত চিকিৎসকদের। তেলের মধ্যে চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন সর্ষের তেল বা অলিভ অয়েল ব্যবহারের জন্য। ছবি: সংগৃহীত
-
পরিমিত সর্ষের তেল যে কোনো মানুষ খেতে পারেন বলে মনে করেন চিকিৎসকরা। এমনকি, ট্রান্স ফ্যাটসহ তেল বা ডালডা বনস্পতির পরিবর্তে ঘরে তৈরি ঘি-ও চলতে পারে বলে অভিমত চিকিৎসকদের। ছবি: সংগৃহীত
-
এখন ‘ফ্যাড ডায়েট’ খুব জনপ্রিয়। কিন্তু চিকিৎসকদের সতর্কতা, এর ফলে সাময়িক ওজন হয়েতো কমবে। কিন্তু আদতে শরীরে জন্য ভালো নয়। তাই, চিকিৎসকদের পরামর্শ, ট্রান্স ফ্যাট মুক্ত তেলে বাড়িতে তৈরি খাবার নির্ভাবনায় খান। ছবি: সংগৃহীত