রাতে ঘুম না এলে যা করবেন
অনেকেরই রাতে ঘুম আসতে চায় না। বিছায় অনেক সময় এপাশ ওপাশ করেও কেউ কেউ ঘুমাতে পারেন না। তারা জেনে নিন দ্রুত সময়ের মধ্যে যেভাবে ঘুমিয়ে পড়বেন।
-
সারাদিনের পরিশ্রম, ক্লান্তি, চোখের পাতা বুজেও আসছে, কিন্তু ঘুম নেই। আজকালকার ফাস্ট লাইফস্টাইল-এর কারণে কমবেশি সবাই-ই ঘুমের সমস্যায় ভোগেন। কারণ মূলত কর্মক্ষেত্রে চাপ, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, মোবাইল বা ইন্টারনেটে আসক্তি। ছবি: সংগৃহীত
-
ঘুম না আসলে শেষ পর্যন্ত অনেকে ঘুমের ওষুধ খান। এতে অজান্তেই আপনি কিন্তু ট্র্যাঙ্কুইলাইজার বা ঘুমের ওষুধে নির্ভর হয়ে পড়ছেন। পাশাপাশি, এমনটা লাগাতার চলতে থাকলে অচিরেই শরীরে বাসা বাঁধবে ইনসোমনিয়ার মতো অসুখ। মানসিক অবসাদ বা ডিপ্রেশন, হ্যালুসিনেশন থেকে শুরু করে নানারকমের মানসিক অসুখও দেখা দিতে পারে। কাজেই আগে থাকতেই সতর্ক হন। সামান্য কয়েকটা বিষয়ে নজর রাখুন, দেখবেন, ঘুমের সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ছবি: সংগৃহীত
-
ঘুমের সময় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, মিউজিক প্লেয়ার বিছানা থেকে দূরে রাখুন। বিছানার পাশের টেবিলে জ্বালাতে পারেন সুগন্ধি মোমবাতি। আর শান্ত, মৃদু গান কিন্তু ঘুমের ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে। ছবি: সংগৃহীত
-
প্রতিদিনের রুটিনে যোগ-ব্যায়ামের জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় রাখুন। ভাবতেই পারেন, সারাদিন এত পরিশ্রমের পর আবার ব্যায়াম? বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরিশ্রম কিন্তু মস্তিষ্কের হয়। শরীর তো সারাদিনই প্রায় চেয়ারে বসে ছিল। তাই ভালো এবং দ্রæত ঘুমের জন্য ব্যায়াম করতে হবে। ছবি: সংগৃহীত
-
সারাদিন জাঙ্ক ফুড মানে এক কথায়, বাড়ির তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবার নয়, অস্বাস্থ্যকর কিন্তু মুখোরোচক খাবার খেলে রাতের ঘুম কমে যাবে। তাই জাঙ্ক ফুড খাওয়া বাদ দিন। ছবি: সংগৃহীত
-
সারাদিনের ব্যস্ত রুটিনের কারণে অনেক সময়ই মনে বাসা বাঁধে দুশ্চিন্তা, হতাশা, মানসিক অস্বস্তি। ফলে রাতে ঘুম আসে না। এই অবস্থায় ঘুমানো বেশ কষ্টসাধ্য ব্যাপার। সমাধান হলো দুশ্চিন্তা ও অস্বস্তিগুলো কাছের মানুষজনের সঙ্গে ভাগ করে নিন! তারপরেও যদি সমস্যা না কমে, তবে কিন্তু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। ছবি: সংগৃহীত