বিড়ালপ্রেমীরা যেসব কারণে সতর্ক হবেন
বিড়াল পোষার শখ অনেকেরই। পোষ মানা প্রাণির মধ্যে বিড়াল অন্যমত। তবে এটি পোষার জন্য বেশ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
-
অনেক আগেই বিড়ালের মিলেছিল পরজীবী জীবাণুর খোঁজ। কিন্তু সাম্প্রতিককালের সমীক্ষা সেই পরজীবী জীবাণুতে আক্রান্ত হওয়ার পরিসংখ্যান দেখে ভয় পাচ্ছেন অনেকে। এই জীবাণু থেকে হচ্ছে মানুষ সিজোফ্রেনিয়া ও বাইপোলার ডিসঅর্ডারের মতো রোগ। বেশির ভাগ বিড়ালের শরীরেই থাকতে পারে এই জীবাণু। ছবি: সংগৃহীত
-
এক গবেষণায় জানা গেছে, পোষা বিড়াল থেকে আক্রান্ত হয়েছে শিশু-কিশোররা। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানলি মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষকেরা বিড়াল পোষার সঙ্গে সিজোফ্রেনিয়ার যোগসূত্র নিয়ে বেশ কিছু পর্যালোচনা করার পর যে তথ্য আলোচনায় এসেছে, তাতে উল্লেখ রয়েছে, শৈশবে বিড়াল পোষার অভ্যাস ছিল এমন ছেলে-মেয়েদের মধ্যে পরবর্তী জীবনে মানসিক রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
-
গবেষকরা বলছেন,‘তিনটি আলাদা গবেষণায় দেখা গেছে, শৈশবে বাড়িতে বিড়াল পোষার রীতি ছিল এমন পরিবারের ছেলে-মেয়েদের পরবর্তী জীবনে সিজোফ্রেনিয়া বা অন্য মানসিক রোগে আক্রান্ত হতে বেশি দেখা গিয়েছে।’ ছবি: সংগৃহীত
-
পরজীবী জীবাণুটির নাম ‘টক্সোপ্লাজমা গনডি’। যা প্রায় সব বিড়ালের শরীরেই বাসা বাঁধতে পারে। প্রাথমিক পর্যায়ে ‘টক্সোপ্লাজমা গনডি’র প্রভাব বোঝা যায় না। ছবি: সংগৃহীত
-
পোষা বিড়ালকে বাড়ির মধ্যেই আবদ্ধ রাখার চেষ্টা করা। বিড়ালের পরিচ্ছন্নতায় মনোযোগ বাড়ানো। এবং বিড়ালের থাকার জায়গা বা বিড়ালের খেলার বালির বাক্স ব্যবহারের সময়টুকু ছাড়া বাকি সময় ঢেকে রাখলে ‘টক্সোপ্লাজমা গনডি’ জীবাণুর বিস্তার রোধ করা যেতে পারে। ছবি: সংগৃহীত