শিশুকে বোতলে দুধ খাওয়ানোয় যেসব মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে
চিকিৎসকদের মতে, শিশুদের দাঁতের ক্ষয়ের অন্যতম কারণ সারাক্ষণ বোতলের দুধে অভ্যস্ত করা। বোতলে দুধ খাওয়ানাতে আরো যেসব মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে তা জেনে নিন।
-
চিকিৎসকদের মতে, শিশুদের দাঁতের ক্ষয়ের অন্যতম কারণ সারাক্ষণ বোতলের দুধে অভ্যস্ত করা। বোতলে দুধ খাওয়ানাতে আরো যেসব মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে তা জেনে নিন।
-
বোতলের মুখে থাকা রবারের ঢাকনাকে প্রায় সব শিশুই কামড়াতে থাকে। বিশেষ প্রক্রিয়ায় তৈরি হলেও রবারজাত দ্রব্য বেশিক্ষণ শিশুর মুখে না রাখাই উচিত বলে মত শিশুচিকিৎসকদের।
-
এক বছরের শিশুর দিনে ৩০০ থেকে ৪০০ মিলিলিটার দুধ প্রয়োজন। এই সময় অল্প চিজ, মাখন, ঘি-ও শিশুকে দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু বাস্তবে সারাক্ষণ মুখে বোতল গুঁজে দুধ খাওয়ানোয় শিশু প্রয়োজনের প্রায় দ্বিগুণ প্রোটিন পায় তাও কোনো রকম কঠিন খাবার ছাড়াই। তা ক্ষতি করে শিশুর লিভার ও হজম প্রক্রিয়ায়।
-
বোতলের মুখে থাকা রবারের ঢাকনাকে প্রায় সব শিশুই কামড়াতে থাকে। বিশেষ প্রক্রিয়ায় তৈরি হলেও রবারজাত দ্রব্য বেশি ক্ষণ শিশুর মুখে না রাখাই উচিত বলে মত শিশুচিকিৎসকদের।
-
এক বছরের শিশুর দিনে ৩০০ থেকে ৪০০ মিলিলিটার দুধ প্রয়োজন। এই সময় অল্প চিজ, মাখন, ঘি-ও শিশুকে দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু বাস্তবে সারাক্ষণ মুখে বোতল গুঁজে দুধ খাওয়ানোয় শিশু প্রয়োজনের প্রায় দ্বিগুণ প্রোটিন পায় তাও কোনো রকম কঠিন খাবার ছাড়াই। তা ক্ষতি করে শিশুর লিভার ও হজম প্রক্রিয়ায়।
-
দুধ খাওয়ানোর আগে বোতল পরিষ্কার করতে ভালো করে ফোটানো, বাইরের কাপড় ব্যবহার না করে হাওয়ায় শুকনো করা ইত্যাদি অনেক সময়সাধ্য পদক্ষেপ নিতে হয়। সেই সব পদক্ষেপ যথোপযোগী না হলে শিশুর শরীরে সংক্রমণ আসতে পারে।
-
প্লাস্টিকের বোতলে দুধ খাওয়ার অভ্যাস ধীরে ধীরে আসক্তিতে পরিণত হয়। বোতলে করে দুধ খাওয়া শিশুর পক্ষেও সহজ ও আরামদায়ক হওয়ায় অনেক শিশুই একটা সময়ের পর বোতলের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। তখন কিছুতেই তাকে আর বোতলে করে দুধ খাওয়া ছাড়ানো যায় না। বোতলের সাহায্য ছাড়া ঘুমও আসে না তার।
-
চিকিৎসকদের মতে, যতদিন সম্ভব মায়ের বুকের দুধই শিশুকে দিন। তারপর অভ্যাস করুন কাচের বা কাঁসার বাটিতে দুধ নিয়ে তা ঝিনুকে করে খাওয়াতে। রুপোর ঝিনুক এ ক্ষেত্রে উপকারী। একান্তই রুপোর ঝিনুক না থাকলে ভালো মানের স্টিলের ঝিনুকও ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো বোতলের চেয়ে উপকারী।