চীনের বাহারি স্বাদের খাবার
চীনের বাহারি খাবারের স্বাদ ও পরিবেশনের ভিন্নতায় প্রত্যেকটিতেই রয়েছে বৈচিত্র্যতা। ভোজন বিলাসীদের এসব খাবার মুগ্ধ করবে।
-
চীনের মানুষ সকালের নাস্তা খেয়ে নেন ৮টার মধ্যেই। এরপর দুপুর ১২টায় মধ্যাহ্ন ভোজ। সন্ধ্যা ৬টায় রাতের খাবার। মজার বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশের ‘চাইনিজ’ খাবারের সঙ্গে ‘আসল চাইনিজ’ খাবারের অনেক পার্থক্য রয়েছে।
-
ঘন দুধে মিষ্টি দিয়ে সেমাই। এমন খাবারের সঙ্গে আমরা পরিচিত। তবে চীনে কিন্তু সেমাই খাওয়া হয় একটু অন্যভাবে। সামুদ্রিক কাঁকড়ার সঙ্গে সেমাই দিয়ে খেতেই পছন্দ চীনাদের। সেমাইকে তারা নুডলস হিসেবে খেতেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন।
-
পানির মতই তরল। লাল টকটকে পানীয়। এটিই নাকি স্যুপ। সয়াসস, সিমের বিচি, ভুট্টা, মাসরুম আর নুডলসের দেখা মিলল এই স্যুপে। স্বাদের বেশ ঝাল।
-
খাবার পরিবেশনের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেয় চীনারা। এই ছবিটি তার ভালো উদাহরণ হতে পারে। খাবার চারপাশের পানিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে গোল্ড ফিস আর শামুক। তবে এগুলো খাওয়ার জন্য নয়। কেবলই পরিবেশনে বাড়তি আকর্ষণের জন্য।
-
নারিকেলের স্যুপ! নারিকেলের ভেতর গরম পানি তার ভেতর ৩/৪ টুকরো মুরগির মাংস। চীনাদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এই স্যুপ।
-
সামুদ্রিক কাঁকড়ার মাংস ও নুডলস দিয়ে তৈরি এই খাবার বেশ সুস্বাদু। পরিবেশনে আকর্ষণ তৈরির জন্য খাবারের দু’পাশে দেওয়া হয়েছে দুইটি শোপিস।