নারীদের ৪০ পেরিয়ে গেলে সুস্থ থাকতে যে ৭টি স্বাস্থ্য পরীক্ষা প্রয়োজন
৪০ বছরের পর থেকেই মহিলাদের শরীরে ছোট-বড় নানা পরিবর্তন ঘটে। কিছু দেখা বা বোঝা গেলেও, সব সময়ে আমরা তা নিয়ে খুব একটা ভাবি না। তাই এই ৭টি স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো জরুরি।
-
থাইরয়েড : হঠাৎ করে ওজন বেড়ে যাওয়া, মাথার চুল পড়ে যাওয়া, একটুতেই হাপিয়ে যাওয়া, অনিয়মিত ঋতুস্রাব- এ সবের লক্ষণ হতে পারে থাইরডের সমস্যার জন্য। তাই প্রতি বছরই একবার চেক-আপ করে নেওয়া উচিত।
-
হাড়ের ঘনত্ব : বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের শরীরে এসট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমতে শুরু করে। যার জন্য হাড়ের সমস্যা দেখা দেয়। এই পরীক্ষাটি ২ বছর অন্তর করা অবশ্যই প্রয়োজন।
-
পেলভিক টেস্ট : মহিলাদের মধ্যে সব থেকে বেশি দেখা যায় সার্ভিকাল ক্যানসার। তাই এই পরীক্ষা অবশ্যই করানো উচিত।
-
ম্যামোগ্রাম : বিশ্বজুড়ে মহিলাদের মৃত্যু সংখ্যা বাড়ছে ব্রেস্ট ক্যানসারে। তবে রোগের শুরুতেই তা ধরা পড়লে মৃত্যু আটকানো যায়। তাই ম্যামোগ্রাম অবশ্যই করানো উচিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে।
-
ব্লাড সুগার : ব্লাড সুগারে এখন অল্প বয়সেও আক্রান্ত হন অনেকে। যদি তা না হয়, অবশ্যই তা পরীক্ষা করানো উচিত প্রতি বছর।
-
লিপিড প্রোফাইল টেস্ট : ৪০ বছর পেরলে মহিলাদের শরীরে দেখা গিতে পারে হাইপারকোলেসটেরেমিয়া। তার জন্যই প্রয়োজন এই পরীক্ষা।
-
চক্ষু পরীক্ষা : বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চোখের সমস্যা তৈরি হয় মহিলা-পুরুষ নির্বিশেষেই।