বয়স ৩০ হলেই যে ১০ খাবার এড়িয়ে চলবেন
বয়স বাড়তে থাকলে শরীরে মেদ জমে। সেই সঙ্গে কমতে থাকে ফিটনেস। তাই বয়স ৩০ পেরোলেই এই ১০ খাবার এড়িয়ে চলুন।
-
প্রোটিন ও এনার্জি বার : এই ধরনের বার প্রোটিন ও এনার্জি কোনোটারই জোগান দেয় না। বরং এইসব বারে থাকা সর্বিটল, গ্লিসারিন, ফ্রুক্টোজ, ডেক্সট্রোজ যা শরীরের ক্ষতি করে।
-
হোয়াইট ব্রেড : রিফাইন্ড ফ্লাওয়ার দিয়ে তৈরি যে কোনো খাবারই শরীরের পক্ষে খারাপ। অতিরিক্ত চিনি ও গ্লুকোজের কারণে ত্বকে কোলাজেন তৈরিতে বাধা তৈরি হয়। সেই সঙ্গেই বেড়ে যায় রক্তে শর্করার মাত্রা।
-
ওরেও : সকলেই এটি খেতে ভালবাসে। কিন্তু নিউট্রিশনিস্টরা জানাচ্ছেন সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর কুকি ওরেও। ক্যালোরি ও ফ্যাটে পরিপূর্ণ। তাই এটি এড়িয়ে চুলন।
-
বাটার পপকর্ন : মুখে দিলেই মিলিয়ে যায় এমন বাটার পপকর্ন খেতে সকলেই ভালোবাসে। এমনিতে পপকর্ন স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হলেও অ্যাডেড ফ্লেভার ও ফ্যাট আর্টারি ব্লক করে দিতে পারে।
-
মার্জারিন : মাখনের পরিবর্তে অনেকেই মনে করেন মার্জারিন স্বাস্থ্যকর। কিন্তু মার্জারিনে থাকে হাইড্রোজেনেটেড অয়েলের মতো ট্রান্স ফ্যাট যা আর্টারি ব্লক করে। ক্ষতি করে ত্বকেরও।
-
প্রসেসড মিট : বেকন, হ্যাম, সালামি, সসেজ বেশি খেলে ত্বকে বলিরেখা দেখা দেয়। এই সব খাবারে নাইট্রাইট ও নাইট্রেট থাকে যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বাড়ায়। যা ত্বকে কোলাজেন ও ইলাসটিনের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
-
সুগার ফ্রি স্ন্যাকস : সুগার ফ্রি স্ন্যাকস খেয়ে ওজন কমানো যায় না। বরং আর্টিফিশিয়াল সুইটেনার আমাদের শরীরের স্বাভাবিক কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটায়।
-
আইসড কফি : ক্যাফেনেটেড ড্রিঙ্ক ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়। ফলে চেহারায় ক্লান্তি ও বয়সের ছাপ পড়ে। কফি খেতে হলে গরম কফি খাওয়াই ভাল।
-
ক্যানড স্যুপ : উচ্চ রক্তচাপের কারণে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে। ক্যানড স্যুপে থাকে প্রচুর পরিমাণ সোডিয়াম। যা রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
-
বিয়ার ও ককটেল : বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরের পক্ষে অ্যালকোহল মেটাবলিজম কঠিন হয়ে পড়ে যা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। ঘুমে ব্যাঘাত ঘটানোর ফলে ওজন বাড়ে। অন্য দিকে অ্যালকোহল ত্বক ডিহাইড্রেট করে দেয়।