যেসব খাবারে স্মৃতিশক্তি ভালো থাকবে
বিভিন্ন কারণে আমাদের স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়। কারো কারো স্মৃতিশক্তি নষ্টও হয়ে যায়। তবে কিছু খাবার আছে যা নিয়মিত খেলে ব্রেন বা মস্তিষ্ক ভালো থাকবে। পাশাপাশি স্মৃতিশক্তিও বৃদ্ধি পাবে।
-
চকলেট মন-মেজাজ ভালো রাখে। একটি ডার্ক চকলেটে শতকরা ৭০ ভাগ কোকোয়া থাকে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। চকলেট ধমনীর কার্যকারিতা উন্নত করে যার ফলে মস্তিষ্ক ও স্মৃতিশক্তির কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ছবি: সংগৃহীত
-
গবেষণা থেকে প্রমাণিত যে ভিটামিন ই স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া কমাতে সাহায্য করে। কাঠবাদাম ও আখরোট ভিটামিন ই-তে ভরপুর। তাই রোজ নাস্তায় একমুঠো বাদাম ভালো রাখবে স্মৃতিশক্তি, ভালো রাখবে স্বাস্থ্যও। ছবি: সংগৃহীত
-
ফরাসি এক গবেষণায় দেখা গেছে যেসকল ষাটোর্ধ্ব নারীরা দিনে দুকাপ বা তার বেশি কফি পান করেন, তাদের শব্দ মনে রাখার ক্ষমতা, সমবয়সী নারীদের তুলনায় বেশি। অর্থাৎ ক্যাফেইন স্মৃতিশক্তির উন্নতি করে। ছবি: সংগৃহীত
-
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন বিটের রস খেলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তির সাথে জড়িত অংশে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। এই কারণেই ডাক্তাররা প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতিদিন বিটের রস বা বিটের স্যালাড খাওয়ার পরামর্শ দেন। ছবি: সংগৃহীত
-
ভিটামিন ই-এর পাশাপাশি ভিটামিন কে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ব্রকলিতে ভিটামিন কে-তে ভরপুর। এছাড়াও ব্রকলিতে রয়েছে গ্লুুকোসিনোলেটস যা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে সঠিক কার্যকারিতা পরিচালনা করতে ও স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ রাখতে সাহায্য করে। ছবি: সংগৃহীত
-
শর্ট টাইম মেমরি অর্থাৎ স্বল্প সময়ে স্মৃতি উন্নয়নে ডিম ভীষণ উপকারী। ডিমের কুসুমে ‘কোলিন’ নামক পুষ্টি উপাদান থাকে যা কোষে সংকেত পৌঁছাতে সাহায্য করে। ছবি: সংগৃহীত
-
পালং শাকও ভিটামিন ই-এর ভান্ডার। রান্না করা আধ কাপ পালং শাকে দৈনিক চাহিদার শতকরা ২৫ ভাগ ভিটামিন ই থাকে যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ছবি: সংগৃহীত
-
কুমড়ার বীজে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্য়ান্ট রয়েছে যা শরীরের ফ্রি দ্রæত ক্ষয় থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও কুমড়ার বীজে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, জিংক, কপার যা স্নায়ু সংকেত ও স্মৃতিশক্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছবি: সংগৃহীত
-
গবেষণা অনুযায়ী যারা নিয়মিত মাছ খায় তাদের স্মৃতিশক্তি হ্রাসের গতি বয়সের তুলনায় কম। তৈলাক্ত মাছ যেমন স্যামন, সারডিনসহ মিষ্টি পানির ও সামুদ্রিক মাছ শরীরে অত্যবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিডের যোগান দেয়। ছবি: সংগৃহীত
-
টমেটোতে লাইকোপেন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোষের দ্রুত ক্ষয় প্রতিরোধ করে। তাই নিয়মিত টমেটো খেলে স্মৃতিভ্রংশ বা স্মৃতির অবক্ষয় হ্রাস পায়। ছবি: সংগৃহীত