যেভাবে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন
যকৃতে অতিরিক্ত চর্বি জমে গেলে ফ্যাটি লিভার রোগ হয়। চিকিৎসকদের মতে, যকৃৎ বা লিভারে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় চর্বি থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু চর্বি সেই নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে ৫ থেকে ১০ শতাংশ বেশি হলেই তা ফ্যাটি লিভার বলে বিবেচিত হয়। অনিয়মিত ফাস্টফুড খাওয়া, ধূমপান আর মদ্যপানের কারণে লিভারের এই সমস্যা দেখা যায়।
-
খাদ্যাভ্যাস বা জীবনযাত্রায় মাত্রাতিরিক্ত অনিয়মের ফলে লিভারে যে ফ্যাট জমা হয়, তাকে ‘নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ’ বলা হয়। ছবি: সংগৃহীত
-
মাত্রাতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে যকৃৎ বা লিভারে যে ফ্যাট জমা হয়, তাকে ‘অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ’ বলে। ছবি: সংগৃহীত
-
যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস মেডিসিনের মতে, ফ্যাটি লিভার সারিয়ে তোলার নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ নেই। কিন্তু স্বাস্থ্যকর জীবন-যাপন এই সমস্যার সমাধান করতে পারে। পর্যাপ্ত পানি পান করা, সময় মতো ঘুমনোর অভ্যেস করার পাশপাশি ৭ টি আয়ুর্বেদিক উপায় আপনার ফ্যাটি লিভারের সমস্যাকে সারিয়ে তুলতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
-
সব ধরনের ফাস্ট ফুডকে জানাতে হবে বিদায়। এতে ক্যালোরি অতিরিক্ত পরিমাণে থাকে কিন্তু শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ থাকেই না। ছবি: সংগৃহীত
-
খাদ্য তালিকায় নন-অ্যাসিডিক খাবারযুক্ত করতে হবে। যেমন, বেরি, নাশপাতি এবং তরমুজ। ছবি: সংগৃহীত
-
খাবারে শাক সবজির পরিমাণ বাড়াতে হবে। বিভিন্ন মৌসুমের ভিন্ন সবজির পাশপাশি হোল-গ্রেইন, যেমন কুইনোয়াকেও তালিকাভুক্ত করতে পারেন। ছবি: সংগৃহীত
-
ঠান্ডা পানীয় এক্ষেত্রে বেশ উপকারি। ঠান্ডা পানীয়ের তালিকায় তরমুজের শরবত বা অ্যালোভেরার শরবত রাখতে পারেন। ছবি: সংগৃহীত
-
দুই গ্রাম গোলমরিচ গুড়ো ও এক চামচ মধুর মিশ্রণ, একমাস ধরে নিয়মিত খেলে অনেকটা উপকার পাওয়া যাবে। ছবি: সংগৃহীত
-
প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ মিলি আমলার রস পান করুন। ছবি: সংগৃহীত
-
১ থেকে ২ গ্রাম কাতকি পাউডার প্রতিদিন দুবার, খাবার পরে পানিতে মিশিয়ে পান করতে হবে। ছবি: সংগৃহীত