বেশি পেইন কিলার খেলে যেসব সমস্যা হবে
কেউ কেউ সামান্য শারীরিক সমস্যাতেই নিয়মিত পেইন কিলার খাচ্ছেন। তবে চকিৎসকরা বলছেন, বেশি পরিমাণে পেইন কিলার খেলে শারীরের অনেক ক্ষতি হতে পারে।
-
ব্যথা নাশক ওষুধ বা পেইন কিলার যেমন আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন এবং ন্যাপ্রোক্সেন অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে পেটে ব্যথা, জ্বালা এমকী আলসারও হতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
-
পেইন কিলার বিশেষ করে প্যারাসিটামল লিভারের ক্ষতি করে। প্রতিদিন ৮টি ট্যাবলেট (৫০০ মিলিগ্রাম) খেলে লিভারের গুরুতর ক্ষতি হতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
-
পেইন কিলার ডিপ্রেশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধের কার্যকারিতা হ্রাস করে। তাই যারা বিষণ্ণতায় ভুগছেন এবং অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট গ্রহণ করছেন, তারা ঘন ঘন ব্যথা নাশক ওষুধ খাবেন না। ছবি: সংগৃহীত
-
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। যারা এই ওষুধগুলো ব্যবহার করেন, তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ২০ থেকে ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ছবি: সংগৃহীত
-
অ্যাসপিরিন, আইবুপ্রোফেন এবং নেপ্রোক্সেন-এর মতো পেইন কিলার রক্ত পাতলা করে। যাদের রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা এবং হার্টের সমস্যা আছে, তাদের জন্য এই ওষুধগুলো উপকারী হতে পারে। তবে যারা রক্ত পাতলা করার ওষুধ খান, তাদের যে কোনো ব্যথা নাশক ওষুধ এড়িয়ে চলা উচিত। এতে রক্ত বেশি পাতলা হয়ে যেতে পারে এবং অত্যধিক রক্তপাত হওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। ছবি: সংগৃহীত
-
উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা আইবুপ্রোফেন এবং ন্যাপ্রোক্সেন-এর মতো ব্যথা নাশক ওষুধ গ্রহণ করলে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। কিডনি ফেলিওর-ও হতে পারে। ছবি: সংগৃহীত