যে ৯ তথ্য চাকরির বায়োডেটাতে কখনোই উল্লেখ করবেন না
বর্তমানে একটি চাকরি পাওয়া বেকারদের জন্য সোনার হরিণে পরিণত হয়েছে। সকলেই চাকরির জন্য বায়োডাটা তৈরি করছেন। তবে এবার জেনে নিন যে ৯ তথ্য চাকরির বায়োডেটাতে কখনোই উল্লেখ করবেন না।
-
‘বায়োডেটা’ কিংবা ‘কারিকুলাম ভিটে’ বা ‘সিভি’- এই দুটি শব্দ একেবারেই অপ্রয়োজন। চাকরির আবেদনের সঙ্গে প্রত্যেক প্রার্থীই যে বায়োডেটা জমা করবেন তা বলাই বাহুল্য।
-
নিজের সিভি আকর্ষণীয় করার জন্য অনেকেই ভারী উদ্ধৃতি ব্যবহার করেন একদম শুরুতে। তা না করে বরং নিজের কর্মদক্ষতা বা শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করুন। চাকরির ক্ষেত্রে সেটাই মূলধন।
-
‘ছবি আঁকতে, গান শুনতে বা ছবি তুলতে’ ভালবাসতেই পারেন। কিন্তু, কর্মক্ষেত্রে তা বিশেষ কোনো কাজে লাগবে বলে মনে হয় না। তার থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিন নিজের সম্পর্কে। যেমন, আগের কোম্পানিতে কী দায়িত্ব ছিল আপনার ইত্যাদি।
-
দু’টি চাকরির মাঝে বেশ অনেকটা সময়ের কোনো উল্লেখ না থাকলে, অনেক প্রতিষ্ঠানই তা সুনজরে দেখে না। সেক্ষেত্রে সত্য কারণ উল্লেখ করে দেওয়া ভাল।
-
আগে করা কাজের কথা খুব অল্প কথায় উল্লেখ করে দিন সিভি-তে। সঙ্গে আপনার কী দায়িত্ব ছিল তাও।
-
জানতে না চাইলে, ‘এক্সপেকটেড স্যালারি’ কখনওই উল্লেখ করা উচিত নয় সিভি-তে।
-
ব্যক্তিগত ইনফরমেশনে নাম, ঠিকানা, ই-মেল ও মোবাইল বা ফোন নম্বর ছাড়া বাড়তি কিছু লেখা অপ্রয়োজনীয়। নিজের ধর্ম বা পরিবার সম্পর্কে জানানোর বিশেষ দরকার নেই।
-
সিভি-তে রেফারেন্স তখনই দিন যখন কোম্পানির তরফ থেকে তা চাওয়া হবে।