যে কারণে বলিউড থেকে দূরে ফারদিন
দীর্ঘ ১১ বছর পরে বলিউডে ফিরছেন অভিনেতা ফারদিন খান। কেন এতদিন তিনি আড়ালে ছিলেন তা জানালেন অকপটে।
-
বলিউডের প্রথম ছবিতেই সেরা নবাগতের পুরস্কার জুটেছিল। সে ছবি মুক্তির প্রায় ২৪ বছর পর ফারদিন খানের দাবি, অভিষেকেই পুরস্কারের যোগ্য ছিলেন না তিনি। ছবি: সংগৃহীত
-
১৯৯৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল ফারদিনের প্রথম ছবি, ‘প্রেম অগন’। তাতে আনকোরা মেঘনা কোঠারির সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন তিনি। প্রথম ছবিতে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেলেও ফারদিনের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছিল। ছবি: সংগৃহীত
-
‘প্রেম অগন’-এরপর বলিউডে এক দশকেরও বেশি কাটিয়েছিলেন ফারদিন। এরই মধ্যেই একাধিক বার বিতর্কে জড়িয়েছেন। কখনো মাদক কেনার অভিযোগ, কখনো বা অতিরিক্ত ওজনের জন্য নেটমাধ্যমে কটাক্ষের শিকার- তারকাসন্তান হলেও বলিউডে পা জমাতে পারেননি ফারদিন। ছবি: সংগৃহীত
-
চলতি বছরের ফেব্রæয়ারিতে ‘বিস্ফোট’-এর কাজ শেষ করেছেন। ফারদিনের ওই ‘কামব্যাক’ ছবিতে রয়েছেন রীতেশ দেশমুখ এবং প্রিয়া বোপটও। ‘রক, পেপার অ্যান্ড সিজর্স’ নামে একটি ভেনিজুয়েলান ছবির হিন্দি পুনর্র্নিমাণ এই ছবি। পরিচালনায় কুকি গুলাটি। ছবি: সংগৃহীত
-
চলতি বছরের ফেব্রæয়ারিতে ‘বিস্ফোট’-এর কাজ শেষ করেছেন। ফারদিনের ওই ‘কামব্যাক’ ছবিতে রয়েছেন রীতেশ দেশমুখ এবং প্রিয়া বোপটও। ‘রক, পেপার অ্যান্ড সিজর্স’ নামে একটি ভেনিজুয়েলান ছবির হিন্দি পুনর্র্নিমাণ এই ছবি। পরিচালনায় রয়েছেন কুকি গুলাটি। ছবি: সংগৃহীত
-
১১ বছরের ‘ব্রেক’-এরপর সংবাদমাধ্যমে অকপট ফারদিন। প্রথম ছবির ব্যর্থতা, টিকে থাকার লড়াই থেকে শুরু করে ঘুরে দাঁড়ানো- সবই খোলাখুলি জানিয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত
-
একটি বিনোদনমূলক সংবাদমাধ্যমে ফারদিনের স্বীকারোক্তি, আমার মনে হয় না, প্রথম ছবিতে সেরা নবাগত হিসেবে পুরস্কারের যোগ্য ছিলাম। তবে হয়তো সেটাই এখানকার সংস্কৃতি। লোকজন যেকোনো কাজেই পুরস্কার পেয়ে যায়। তবে এখন ওই ছবি দেখে মনে হয়, আমি জঘন্য কাজ করেছিলাম। কোনোভাবেই পুরস্কারের যোগ্য ছিলাম না। ছবি: সংগৃহীত
-
ফিরোজ খানের মতো তারকার পুত্র হলেও প্রথম ছবির ব্যর্থতার পর এক বছর কাজ ছিল না ফারদিনের। তিনি বলেন, এক বছর ধরে স্রেফ বাড়িতে বসে ছিলাম। কোনো কাজ নেই। যেসব ছবি হাতে এসেছিল, তার টাকাও ফেরত দিতে হয়েছিল। ছবি: সংগৃহীত
-
কাজকর্ম না থাকায় এক সময় তাকে হাতখরচা দিতেন ফিরোজ খান। ফারদিন জানিয়েছেন, এক বছরের জন্য মাথার উপর ছাদের ভরসা দিতে রাজি হয়েছিলেন তার বাবা। সঙ্গে জুটত খাওয়াদাওয়া এবং ৫০ হাজার রুপি হাতখরচা। ছবি: সংগৃহীত
-
বাবার কাছ থেকে পাওয়া হাতখরচাতেও বিশেষ সুবিধা হত না ফারদিনের। ফিরোজের কড়া নির্দেশ ছিল, এক বছর পর্যন্ত তার দেখাশোনা করবেন। তারপর নিজেরটা নিজেকে বুঝে নিতে হবে। ছবি: সংগৃহীত
-
সেসময় একটি গাড়ি কিনেছিলেন ফারদিন। প্রতি মাসে গাড়ির কিস্তি দিতেই ২২ হাজার টাকা বেরিয়ে যেত। অনেক সময় নতুন গাড়িতে তেল ভরারও অর্থ থাকত না তার হাতে। ছবি: সংগৃহীত
-
ফিরোজ-পুত্র বলেন, আমার বাবা খুবই কড়া মানুষ। পুরোপুরি একার হাতে নিজের ক্যারিয়ার গড়েছিলেন। তা ছাড়া, অন্যদের আগলে রাখায় বিশ্বাসী ছিলেন না। বেশ কিছুকাল ধরে যেন গর্তে সেঁধিয়ে ছিলাম। কেউ আমার সঙ্গে কাজ করতে চাইতেন না।’ ছবি: সংগৃহীত
-
ফারদিন জানিয়েছেন, ধীরে ধীরে তার জীবন স্বাভাবিক হতে শুরু করে। নিজের খেয়াল রাখা বা ইন্ডাস্ট্রির লোকজনের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎ করা শুরু করেন। সে সময়ই তার ‘উদ্ধারকর্তা’ হয়ে দাঁড়ান পরিচালক রামগোপাল বর্মা। ছবি: সংগৃহীত
-
প্রথম ছবির প্রায় দুবছর পর ফারদিনের দ্বিতীয় ছবি মুক্তি পায়। এবার রামগোপালের ছবিতে ফারদিনের অভিনয়ে সন্তুষ্ট হয়েছিলেন সমালোচকেরা। দর্শকেরাও ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছিলেন ফারদিনের ‘জাঙ্গল’-কে। ছবি: সংগৃহীত
-
রামগোপালের সঙ্গে পর পর তিনটি ছবি স্বাক্ষর করেছিলেন ফারদিন। ‘জাঙ্গল’-এরপর ‘প্যায়ার তুনে ক্যায়া কিয়া’ এবং ‘লভ কে লিয়ে কুছ ভি করেগা’। ফারদিনের দাবি, সে সময় ঊর্মিলা মাতÐকর ছাড়া অন্য নায়িকারা তার সঙ্গে কাজ করতে রাজি ছিলেন না! ছবি: সংগৃহীত