সালমানের জন্মদিনে দেখুন তার বিরল কিছু ছবি

জনপ্রিয় সেলিম-জাভেদ জুটিকে মনে রয়েছে নিশ্চয়ই। লেখক সেলিম খানে ছেলে সালমান খান। অভিনেতা আরবাজ ও সোহেন খান তার দুই ভাই।

রেখার ছবি ‘বিবি হো তো অ্যায়সি’-ছবিতে ডেবিউ করেন সালমান খান। সুরজ বরজাতিয়ার ‘ম্যায়নে প্যার কিয়া’ (১৯৮৯) ছবিতে প্রথম নায়ক হিসাবে আত্মপ্রকাশ ভাইজানের।

নব্বই দশকের প্রথম দিকে সলমনের ছবির প্রায় সমস্ত চরিত্রের নামই ছিল প্রেম।

বর্তমানে তিনি অ্যাকশন স্টার হলেও বরাবর তার পরিচয় এটা ছিলো না। প্রথমদিকে রোমান্টিক হিরো হিসাবে দর্শক দেখেছে তাকে। হাম আপকে হ্যায় কৌন এবং সাজন- সেই সমস্ত কালজয়ী ছবি।

আমির খান ও শাহরুখ খানের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন সালমান। প্রত্যেকে তখন বলিউডে নিজের নাম তৈরি করছেন।

নিজের কমিক টাইমিংয়ের জন্য আজ বহুল পরিচিত সালমান, কিন্তু ক্যারিয়ারের প্রথমদিকে আন্দাজ আপনা আপনার মতো কমেডি ছবি বক্সঅফিসে সেভাবে চলেনি। পরবর্তিতে কাল্ট ছবি হিসাবে পরিচিত হয়।

ডেভিড ধাওয়ানের সঙ্গে আটটি ছবিতে মুখ্য চরিত্রে ছিলেন সালমান। জুড়ুয়া, দুলহন হাম লে জায়েঙ্গে, বিবি নম্বর ওয়ান, মুঝসে শাদি করোগি-র মতো বিখ্যাত ছবি করেছেন এই জুটি।

সালমান খানের পরবর্তী ছবি রাধে। সতীশ কৌশিকের ‘তেরে নাম’- ছবিতেও সালমানের নাম ছিল রাধে।

প্রভুদেবার ‘ওয়ান্টেট’ ছবিই সালমানের ক্যারিয়ারের ঘুরে দাঁড়ানোর মূহূর্ত।

তখন থেকে রেডি, বডিগার্ড, কিক, টাইগার সিরিজ এবং দাবাং সিরিজের মতো বেশ কিছু বিনোদন মূলক ছবিতেও কাজ করে চলেছেন সালমান খান।

ক্যারিয়ারের মধ্যগগনে থাকার সময়ে আইনি বিতর্কে নাজেহাল হতে হয়েছে তাকে।

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা চলছিল সালমান খানের উপর।

সালমানের ফ্যান বেস হিংসে করার মতন। আর এই দর্শকের কারণেই খুব অল্পদিনে ১০০ কোটির ব্যবসায় পৌঁছে যায় সলমনের ছবি।

ফ্যানেরা সালমানের ছবির প্রশংসা করলেও, সমালোচকদের মতে সালমানের ছবি হিরোইজমের আচ্ছন্ন।

ফ্যানেরা সলমনের ছবির প্রশংসা করলেও, সমালোচকদের মতে সালমানের ছবি হিরোইজমের আচ্ছন্ন।

টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রিতেও বেশ যাতায়াত রয়েছে ভাইজানের।

বিগ বস প্রায় ১০ বছর সঞ্চালনা করছেন সলমন। যদিও একটি সিজনে তার সহ-কর্মী ছিলেন সঞ্জয় দত্ত।

২০১১ সালে সালমান খান ছবির প্রযোজনায় এসেছেন এবং দশটি ছবি সাফল্যের সঙ্গে প্রযোজনা করেছেন।

বিইং ইউম্যান নামে একটি চ্যারিটি ফাউন্ডেশন চালান সালমান।