যে অভিনেত্রীদের বিরুদ্ধে দেহ ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ রয়েছে

২০১৪ সালে মধুচক্রের আসর বসানোর জন্য গ্রেফতার হন অভিনেত্রী শ্বেতা বসু প্রসাদ। এক সময়ে ‘মাকড়ি’ (২০০২) ছবির জন্য বেস্ট চাইল্ড অ্যাকট্রেস পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।

পরে তার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ তুলে নেওয়া হয়। পর্দায় ফিরলেও খুব একটা বেশি ছবিতে দেখা যায় না শ্বেতাকে।

‘কামসূত্র থ্রিডি’-খ্যাত অভিনেত্রী শার্লিন চোপড়াও এক সময়ে মধুচক্রে জড়িয়ে পড়েছিলেন।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, টাকাপয়সার অভাবের জন্য দেহ ব্যবসায় জড়াতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি।

প্রায় ১ লক্ষ পর্নোগ্রাফির সিডি ও ডিভিডি-সহ গ্রেফতার হয়েছিলেন বাঙালি অভিনেত্রী মিষ্টি মুখোপাধ্যায়। নিজের বাড়িতেই মধুচক্রের আসর বসানোর অভিযোগ উঠেছিল তার বিরুদ্ধে।

দেহ ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১১ সালে গ্রেফতার করা হয়েছিলেন তামিল অভিনেত্রী অ্যাইশ আনসারিকে।

বিলাসবহুল পাঁচতারা হোটেলের মধুচক্র চালানোর অভিযোগে ২০১২ সালে গ্রেফতার হয়েছিলেন তামিল অভিনেত্রী ক্যারোলিন মারিয়া আসানকে।

দক্ষিণী সিনেমা জগতের বড় মুখ ভুবনেশ্বরী দেহ ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন। পরে অবশ্য তিনি ছাড়া পেয়ে যান।

২০১১ সালে দেহ ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন কন্নড় অভিনেত্রী যমুনাও।