হত্যা কাস্টিং কাউচ মাদকসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্ত ১২ বলিউড তারকা
বলিউডের সেলিব্রিটিদের মধ্যে সঞ্জয় দত্ত ও সালমান খান আদালতের মুখোমুখি হওয়া নিয়ে আলোচিত। এছাড়াও বলিউডে রয়েছেন আরও অনেকেই যারা নানা বেআইনি কাজকর্মের জন্য পুলিশের খাতায় নাম লিখিয়েছেন।
-
আদিত্য পাঞ্চোলি : জুহুর একটি হোটেলের বাউন্সারকে মারধর করার ফলে পুলিশ গ্রেফতার করেছিল তাকে। কিন্তু, প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই জামিন পেয়ে যান অভিনেতা।
-
অক্ষয় কুমার : কোনো বেআইনি কাজ নয়, অপসংস্কৃতির অভিযোগে জেল যেতে হয়েছিল খিলাড়ি কুমারকে। ল্যাকমে ফ্যাশন উইকের অনুষ্ঠানে র্যাম্পের উপরেই নিজের জিনসের পোতাম খুলেছিলেন তিনি।
-
অঙ্কিত তিওয়ারি : ২৮ বছরের এক তরুণী তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিলেন ধর্ষণের। গ্রেফতার হওয়ার মাত্র ৭ দিন পরেই জামিন পেয়ে যান এই সঙ্গীতশিল্পী।
-
ফারদিন খান : মাদক কেনার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েছিলেন। কিন্তু মাতের ৫ দিনেই রেহাই পেয়ে যান জেল থেকে।
-
জন আব্রাহাম : বাইকের প্রতি তার ভালোবাসাই তাকে ১৫ দিনের হাজতবাসের সাজা শুনিয়েছিল। দুর্ঘটনায় আহতদের তিনি নিজেই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন বলে তার জামিন পেতে অসুবিধা হয়নি।
-
মণিকা বেদি : দাউদ ইব্রাহিমের ‘ডি কোম্পানি’র কুখ্যাত সদস্য আবু সালেমের বান্ধবী ছিলেন অভিনেত্রী। জাল নথি নিয়ে পর্তুগালে প্রবেশ করায় প্রায় আড়াই বছর হাজতবাস করতে হয় তাকে।
-
রাজপাল যাদব : আদালতকেই ঘোল খাইয়ে দিয়েছিলেন এই অভিনেতা। ১০ দিনের জেল খেটে জামিন পেয়ে যান তিনি।
-
সাইফ আলি খান : কৃষ্ণসার হত্যার পাশাপাশি, মুম্বাইয়ের তাজ হোটেলে ঝামেলা করার জন্যও তাকে গ্রেফতার করা হয়। যদিও পরে তিনি জামিন পেয়ে যান।
-
সাইনি আহুজা : বাড়ির পরিচারিকা তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনে। হাজতবাস হলেও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হয়নি। কিন্তু শেষ হয়ে যায় তার ক্যারিয়ার।
-
সুরজ পাঞ্চোলি : বলিউড অভিনেত্রী জিয়া খানের আত্মহত্যার জন্য তিনিই দায়ী, এই অভিযোগেই গ্রেফতার সুরজ। পরে অবশ্য জামিন পেয়ে যান।