স্মৃতির অ্যালবামে ফকির আলমগীর
দেশের কিংবদন্তিতুল্য গণসংগীত শিল্পী ফকির আলমগীর অনন্তলোকের বাসিন্দা হয়ে গেলেন। বাংলাসংগীতে তার অসামান্য অবদানের জন্য তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার স্মৃতির প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা।
-
গণসংগীতশিল্পী ফকির আলমগীরের প্রস্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাসংগীতের একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি হলো। ছবি: সংগৃহীত
-
মৃত্যুকালে ফকির আলমগীরের বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে রেখে গেছেন। ছবি: সংগৃহীত
-
করোনা আক্রান্ত ফকির আলমগীরকে গত ১৫ জুলাই রাতে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের কোভিড ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছিল। ছবি: সংগৃহীত
-
ফকির আলমগীর ১৯৫০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার কালামৃধা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মো. হাচেন উদ্দিন ফকির, মা বেগম হাবিবুন্নেসা। ছবি: সংগৃহীত
-
গণসংগীত ও দেশীয় পপসংগীতে তার রয়েছে অসামান্য অবদান। তিনি ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা। ছবি: সংগৃহীত
-
জগন্নাথ কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে পরবর্তী পর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় এমএ পাস করেন ফকির আলমগীর। ১৯৬৬ সালে ছাত্র ইউনিয়ন মেনন গ্রুপের সদস্য হিসেবে ছাত্র রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ছবি: সংগৃহীত
-
ক্রান্তি শিল্পীগোষ্ঠী ও গণশিল্পী গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে ষাটের দশকে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে সংগীত বলয়ে প্রবেশ করেন ফকির আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত
-
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে এক বিশেষ ভূমিকা পালন করেন ফকির আলমগীর। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শিল্পী একজন শব্দসৈনিক হিসেবে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে যোগ দেন। ছবি: সংগৃহীত
-
ফকির আলমগীরের উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে রয়েছে ‘ও সখিনা গেছোস কিনা ভুইলা আমারে’, ‘নাম তার ছিল জন হেনরি’। ‘আবহমান বাংলার লোকসংগীত’ নামে গতবছর একটি বইও লিখেছেন তিনি। ছবি: সংগৃহীত