ঘুরে আসুন ভাষা জাদুঘর
মহান একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ইউনেস্কোর স্বীকৃতির পর বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিশ্বের সব ভাষার প্রতি সম্মান জানিয়ে এই প্রতিষ্ঠানটিতে ভাষা জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন ভাষার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার জন্য এখানে ঘুরে আসতে পারেন।
-
ভাষা জাদুঘর ঘুরে দেখা গেছে, এখানে ১০১টি দেশের ভাষার পরিচিতি, বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও আলোকচিত্র স্থান পেয়েছে। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও আলোকচিত্র, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিভিন্ন আলোকচিত্র রয়েছে। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
রাজধানীর সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ভবনের নিচতলায় রয়েছে এই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা জাদুঘর। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
রমনা পার্কের স্টার গেটের সামান্য উত্তরে, শিল্পকলা একাডেমির বিপরীতেই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট। এর প্রথম তলাতেই ভাষা জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
জানা গেছে, ২০১০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করা হয়েছে। শুক্র, শনি এবং সরকারি ছুটির দিনগুলো ছাড়া সপ্তাহের পাঁচ দিন সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা থাকে। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
ভাষা জাদুঘর পরিদর্শনের জন্য দর্শনার্থীদের কোনো টিকিটের প্রয়োজন নেই। এটি জাদুঘর সবার জন্য উন্মুক্ত। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
জাদুঘরের উত্তর পাশের দেয়ালে রয়েছে ভাষাশহীদদের ছবি। ভাষা আন্দোলনের বেশ কিছু আলোকচিত্র। তৎকালীন পত্র-পত্রিকার রিপোর্ট। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
স্থানস্বল্পতার কারণে এই জাদুঘরে দর্শকদের দেখার জন্য বিশ্বের প্রধান প্রধান ভাষার নমুনা ও সংক্ষিপ্ত ইতিহাস রাখা হয়েছে। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
জানা গেছে, এটিকে ভার্চ্যুয়াল জাদুঘরে রূপান্তরের কাজ চলছে। তাতে সব ভাষার বিস্তারিত ইতিহাস, পরিচিতি ও অন্যান্য তথ্য থাকবে। পৃথিবীর সব প্রান্তের মানুষই তা দেখতে পাবেন। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
জাদুঘরের সঙ্গে একটি আর্কাইভ করা হচ্ছে। সেখানেও বিশ্বের বিভিন্ন ভাষাসংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করা হবে। ছবি: মুরাদ হুসাইন
-
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রচারের অভাবে জাদুঘরটিতে দর্শনার্থী খুব একটা আসেন না। ছবি: মুরাদ হুসাইন