কবিগুরুর কুঠিবাড়ি
কুষ্টিয়ায় শিলাইদহে বিশ্বকবির কুঠিরাড়ি প্রতিদিন অনেক দর্শক আসেন।
-
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত শিলাইদহ কুঠিবাড়ি কুষ্টিয়া জেলাকে শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। ছবি : মাহবুব আলম।
-
কবিগুরু রবীন্দ্রাথের ব্যবহৃত আসবাবপত্র। ছবি : মাহবুব আলম।
-
শিলাইদহ কুঠিবাড়ি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত। শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে কুমারখালী উপজেলায় অবস্থিত। ছবি : মাহবুব আলম।
-
কুষ্টিয়ার এই কুঠিবাড়িতে বসে কবিগুরু অনেক গান ও কবিতা রচনা করেছেন। রবীন্দ্রপ্রেমীরা এখানে এসে কবি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
রবীন্দ্রনাথ তার যৌবনকালের উল্লেখযোগ্য সময় কাটিয়েছেন এখানে। রবীন্দ্রপ্রেমীরা এখানে এসে কবির স্পর্শ পেতে চেষ্টা করেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
কুঠিবাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। এই নদীতে রবীন্দ্রনাথ নৌকায় ভ্রমণ করতেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
বরীন্দ্রনাথের ব্যবহৃত কিছু তৈজসপত্র। ছবি : মাহবুব আলম।
-
কুষ্টিয়ায় অবস্থানকালে এই খাটে ঘুমাতেন কবি রবীন্দ্রনাথ। ছবি : মাহবুব আলম।
-
রবীন্দ্রনাথের দাদা প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ১৮০৭ সালে এ অঞ্চলের জমিদারি পান। পরবর্তী সময়ে ১৮৮৯ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদার হয়ে আসেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
এ বাড়িতে বসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯০১ সাল পর্যন্ত জমিদারি পরিচালনা করেন। এখানে বসেই তিনি রচনা করেন বিখ্যাত গ্রন্থ সোনার তরী, চিত্রা, চৈতালী, গীতাঞ্জলি ইত্যাদি। ছবি : মাহবুব আলম।