ইতিহাসের সাক্ষী কান্তনগর মন্দির
কান্তনগর মন্দির কান্তজীউ মন্দির হিসেবেও পরিচিত।
-
বাংলাদেশের প্রাচীন স্থাপত্য নিদর্শনগুলোর মধ্যে কান্তনগর মন্দির অন্যমত। ছবি : মাহবুব আলম।
-
কান্তনগর মন্দির ‘কান্তজীউ মন্দির’ হিসেবেও পরিচিত। ছবি : মাহবুব আলম।
-
দিনাজপুর শহর থেকে ১২ মাইল উত্তরে ঢেপা নদীর তীরে, কান্তনগর গ্রামে অবস্থিত এ প্রাচীন মন্দিরটি নির্মাণ করেন মহারাজা প্রাণনাথ ও তার পুত্র মহারাজা রামনাথ। ছবি : মাহবুব আলম।
-
বাংলার স্থাপত্য সমূহের মধ্যে বিখ্যাত এ মন্দিরটির বিশিষ্টতার অন্যতম কারণ হচ্ছে পৌরাণিক কাহিনি সমূহ পোড়ামাটির অলঙ্করণে দেয়ালের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ছবি : মাহবুব আলম।
-
এ নবরত্ন বা ‘নয় শিখর’ যুক্ত হিন্দু মন্দিরের চূড়া হতে আদি নয়টি শিখর ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। বাংলাদেশের সর্বোৎকৃষ্ট টেরাকোটা শিল্পের নিদর্শন রয়েছে এ মন্দিরে। ছবি : মাহবুব আলম।
-
১৭২২ সালে মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু করেন দিনাজপুরের মহারাজা প্রাণনাথ রায় যদিও নির্মাণ কাজ শেষ হয় তার পোষ্যপুত্র রামনাথ রায় কর্তৃক ১৭৫২ সালে। ছবি : মাহবুব আলম।
-
১৮৯৭ সালে মন্দিরটি ভূমিকম্পের কবলে পড়লে এর চূড়াগুলো ভেঙে যায়। মহারাজা গিরিজানাথ মন্দিরের ব্যাপক সংস্কার করলেও মন্দিরের চূড়াগুলো আর সংস্কার করা হয়নি। ছবি : মাহবুব আলম।
-
এ মন্দিরটি এক রাতের মধ্যেই তৈরি হয়েছিল বলে একটি কথা প্রচলিত রয়েছে। ছবি : মাহবুব আলম।
-
মন্দিরটি তিন তলা বিশিষ্ট। প্রতিটি তলার চারপাশে বারন্দা রয়েছে। মন্দিরের বাইরের দেয়াল জুড়ে পোড়ামাটির ফলকে দেবমূর্তির ছবি খোদাই করা রয়েছে যা রামায়ণ, মহাভারত এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনির কথা বর্ণনা করে। ছবি : মাহবুব আলম।