পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বিউটি বোর্ডিং
বাংলাদেশের প্রথিতযশা কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক,গায়ক, অভিনেতা, রাজনীতিবিদ, চিত্রশিল্পী, চিত্র পরিচালকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষের আড্ডার স্থান ছিলো পুরান ঢাকার বিউটি বোর্ডিং।
-
এক সময়ে বাংলাদেশের খ্যাতিমান মানুষের আড্ডার স্থান ছিলো পুরান ঢাকার বিউটি বোর্ডিং। ছবি : মাহবুব আলম
-
বাংলাবাজারের দুই প্রকাশক বিউটি বোর্ডিংয়ের বারান্দায় বসে গল্প করেছন। ছবি : মাহবুব আলম
-
এই ঐতিহ্যবাহী বিউটি বোর্ডিং সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেরই হয়তো জানা নেই। ছবি : মাহবুব আলম
-
এই বিউটি বর্ডিংয়ে এক সময় নিয়মিত যাতায়াত করতেন নেতাজী সুভাস চন্দ্র বসু, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কর্নেল অলি আহাদের মত যুগান্তকারী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। ছবি : মাহবুব আলম
-
বিউটি বোর্ডিংয়ের এ ক্যান্টিনে বসেই প্রতিদিন চায়ের কাপের সাথে আড্ডার ঝড় তুলতেন নির্মলেন্দু গুণ, শহীদ কাদরী, শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ ও শামসুল হকের মত কবি সাহিত্যিকেরা। ছবি : মাহবুব আলম
-
ঢাকার ইতিহাস-ঐতিহ্যের খুব বড় একটি অংশ হিসেবে স্থান দখল করে আছে বিউটি বোর্ডিং। ছবি : মাহবুব আলম
-
১ নং শ্রীশ দাস লেনস্থ বিউটি বোর্ডিংয়ের দোতলা বিল্ডিংটি সেই ১৯৫০ সাল থেকে ঠিক একইভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে পুরান ঢাকার বুকে। ছবি : মাহবুব আলম
-
বিউটি বোর্ডিংয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রহল্লাদ সাহা ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। তিনি পশ্চিমবঙ্গ থেকে তামাক পাতা এনে বিক্রি করতেন। ছবি : মাহবুব আলম
-
বিউটি বোর্ডিংয়ের বর্তমান বাড়িটিতে আগে সাপ্তাহিক সোনার বাংলার অফিস ছিলো। কবি শামসুর রাহমানের প্রথম কবিতা মুদ্রিত হয়েছিল এ পত্রিকায়। ছবি : মাহবুব আলম
-
১৯৭১ সালের ২৮ শে মার্চ বুদ্ধিজীবীদের আড্ডাস্থল হিসেবে পরিচিত হবার ফলে পাকিস্তানী সেনারা প্রহল্লাদ সাহাসহ বিউটি বোর্ডিংয়ের আরও ১৭ জন বোর্ডার এবং স্টাফকে ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করে। ছবি : মাহবুব আলম