ইতিহাসের সাক্ষী আহসান মঞ্জিল
রাজধানীর অন্যতম দর্শনীয় স্থান আহসান মঞ্জিল নিয়ে এ অ্যালবাম।
-
রাজধানী ঢাকার বহু ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আজও সমহিমায় দাঁড়িয়ে রয়েছে আহসান মঞ্জিল। ছবি : মাহবুব আলম।
-
দৃষ্টিনন্দন রাজ প্রাসাদতুল্য আহসান মঞ্জিল বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে পুরান ঢাকার ইসলামপুর এলাকায় অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ ভারতের উপাধিপ্রাপ্ত ঢাকার নবাব পরিবারের বাসভবন ও সদর কাচারি ছিল। ছবি : মাহবুব আলম।
-
সুরম্য এ ভবনটি ঢাকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য নিদর্শন। ঢাকা মহানগরীর উন্নয়ন ও রাজনৈতিক ক্রমবিকাশের বহু স্মরণীয় ঘটনাসহ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্মৃতি বিজরিত এই ‘আহসান মঞ্জিল’। ছবি : মাহবুব আলম।
-
আহসান মনঞ্জিল দেখতে প্রতিদিন দেশি-বিদেশি অসংখ্য দর্শনার্থী দেখতে আসেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমদিকে জালালপুর পরগনার (বর্তমান ফরিদপুর-বরিশাল) জমিদার শেখ ইনায়েত উল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে একটি বাগান বাড়ি তৈরি করেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
পরবর্তীকালে তার পুত্র বাগান বাড়িটি এক ফরাসি বণিকের কাছে বিক্রি করে দেন। ফরাসিরা বাণিজ্য কুটির হিসেবে আহসান মঞ্জিলটি ব্যবহার করতেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
১৮৩০ সালে বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গণির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এই কুঠিটি ক্রয় পূর্বক সংস্কার করে বসবাস শুরু করেন। ছবি : মাহবুব আলম।
-
নওয়াব আবদুল গণি আহসান মঞ্জিলের প্রবেশ দ্বার। নওয়াব আবদুল গণি ১৮৬৯ সালে আহসান মঞ্জিলটি নতুন করে নির্মাণ করেন। ভবনটির অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের ফলে পুরনো সেই ভবনের কোনো অস্তিত্ব বর্তমানে নেই। ছবি : মাহবুব আলম।
-
নতুন ভবন নির্মাণের পর তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসান উল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন আহসান মঞ্জিল। ছবি : মাহবুব আলম।
-
সমগ্র আহসান মঞ্জিল দুটি অংশে বিভক্ত। পূর্ব পাশের গম্বুজযুক্ত অংশকে বলা হয় প্রাসাদ ভবন বা রংমহল। ছবি : মাহবুব আলম।